ফেসবুকে মমতা ব্যানার্জির সমর্থনে আমার লেখার এটাই সর্ব বৃহৎ কারন। কারন উনি সর্বনাশা বাংলা বন্ধ থামাতে সক্ষম হয়েছেন। বঙ্গের শিল্প বিকাশে এটাই ছিল প্রাইমারী কন্ডিশন। উন্মাদ শিশুতোষ বামপন্থী বন্ধ বন্ধ করা।
আমি ফেসবুকে ওপেন চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি আমার বামপন্থী বন্ধুদের। তারা যদি দেখাতে পারেন কোন ঐতিহাসিক তথ্য থেকে যে বন্ধ এবং শ্রমিক আন্দোলনের ফলে, শ্রমিক শ্রেনীর কোন উন্নতি বা লাভ হয়েছে। উনারা যদি একটা দৃষ্টান্তও দেখান, আমি দশটা দেখাব, কিভাবে বন্ধ আসলে শ্রমিক শ্রেনীর সর্বনাশই ডেকে আনে। পশ্চিম বঙ্গের মানুষ এটা ভাল ভাবে জেনেছেন বলেই, পশ্চিম বঙ্গে বামপন্থীরা কি লোকসভা কি বিধানসভাতে একটি আসন ও জেতার অবস্থায় নেই।
একটা প্রচলিত মিথ, হে মার্কেটের পয়লা মের আন্দোলনের ফলে ৮ ঘন্টা শ্রমদিবস চালু হয়েছে। সম্পূর্ন রূপকথা এটি। ১৮৮০-১৯১০ সাল পর্যন্ত আমেরিকাতে শ্রমিক ধর্মঘট হয়েছে ৩০,০০০ এর ওপরে। শ্রমিক আন্দোলন ভাংতে মেশিন গানের গুলি পর্যন্ত চলেছে। কিন্ত তথ্য বলছে এই ত্রিশ বছরে শ্রমিকদের কাজের ঘন্টা বেড়েছে। মাইনেও ছিল দাঁড়িয়ে।
তাহলে কিভাবে এল ৮ ঘন্টার শ্রমদিবস। বা পাশ্চাত্যে শ্রমিকদের অবস্থা আস্তে আস্তে কিছুটা ভাল হল কি করে ?
এর মূল কারন মার্কেট রেগুলেশন। যে কারনে ১৯১৪-১৯৪০ সালের মধ্যে আমেরিকাতে মনোপলিস্টিক কর্পরেশনগুলিকে ভেঙে দেওয়া হয়। মার্কেটে অনেক প্রতিযোগী কোম্পানী থাকলে, তারা ভাল শ্রমিকের জন্য প্রতিযোগিতায় নামবে। যে কারনে আই টি শিল্পে দক্ষ সফটোয়ার ইঞ্জিনিয়াদের বেতন অনেক বেশী। ইউ এস ওয়েল, ইউ এস স্টীল ইত্যাদি মনোপলিস্টিক সংস্থাগুলিকে সরকার ভেঙে ফেলার পরেই একমাত্র আমেরিকার শ্রমিকদের সুদিন আসে।
এটাই কারন এদ্দিন ধর্মঘট শ্রমিক আন্দোলন মার্ক্স এঞ্জেলেস লেনিন করে কলকাতার বাঙালী যারা ডেইলি লেবার, তারা মাসে ৫০০০ টাকা উপায় করে কোন ক্রমে। কিন্ত ব্যাঙ্গালোরে ডেইলি লেবার, কাজের মাসীরা মাসে ২৫,০০০ টাকার উপর ইনকাম করে অনায়াসে। যেহেতু প্রচুর ব্যবসা এবং প্রচুর কাজের সুযোগ।
সুতরাং শ্রমিক শ্রেনীর সুদিন সেদিন আসবে যেদিন বাংলায় বিজনেস ভাল ভাবে হবে। স্ট্রাইক হতে থাকলে তা সম্ভব না। বন্ধ আসলেই শ্রমিক আত্মহত্যার পথ। এই সত্য দিনের মতন সবাই জানে। কিন্ত বামপন্থীরা মানেন না। তারা হে মার্কেটের ঐতিহাসিক রূপকথায় মগ্ন।
ভুল বামপন্থী ধারনাগুলি বাঙালীর মাথায় আফিং হয়ে ঢুকে অনেক ক্ষতি করেছ। সৌভাগ্য এই যে মমতা ব্যানার্জি আস্তে আস্তে কাজের কালচার ফেরাতে সক্ষম হয়েছেন।
আমি ফেসবুকে ওপেন চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি আমার বামপন্থী বন্ধুদের। তারা যদি দেখাতে পারেন কোন ঐতিহাসিক তথ্য থেকে যে বন্ধ এবং শ্রমিক আন্দোলনের ফলে, শ্রমিক শ্রেনীর কোন উন্নতি বা লাভ হয়েছে। উনারা যদি একটা দৃষ্টান্তও দেখান, আমি দশটা দেখাব, কিভাবে বন্ধ আসলে শ্রমিক শ্রেনীর সর্বনাশই ডেকে আনে। পশ্চিম বঙ্গের মানুষ এটা ভাল ভাবে জেনেছেন বলেই, পশ্চিম বঙ্গে বামপন্থীরা কি লোকসভা কি বিধানসভাতে একটি আসন ও জেতার অবস্থায় নেই।
একটা প্রচলিত মিথ, হে মার্কেটের পয়লা মের আন্দোলনের ফলে ৮ ঘন্টা শ্রমদিবস চালু হয়েছে। সম্পূর্ন রূপকথা এটি। ১৮৮০-১৯১০ সাল পর্যন্ত আমেরিকাতে শ্রমিক ধর্মঘট হয়েছে ৩০,০০০ এর ওপরে। শ্রমিক আন্দোলন ভাংতে মেশিন গানের গুলি পর্যন্ত চলেছে। কিন্ত তথ্য বলছে এই ত্রিশ বছরে শ্রমিকদের কাজের ঘন্টা বেড়েছে। মাইনেও ছিল দাঁড়িয়ে।
তাহলে কিভাবে এল ৮ ঘন্টার শ্রমদিবস। বা পাশ্চাত্যে শ্রমিকদের অবস্থা আস্তে আস্তে কিছুটা ভাল হল কি করে ?
এর মূল কারন মার্কেট রেগুলেশন। যে কারনে ১৯১৪-১৯৪০ সালের মধ্যে আমেরিকাতে মনোপলিস্টিক কর্পরেশনগুলিকে ভেঙে দেওয়া হয়। মার্কেটে অনেক প্রতিযোগী কোম্পানী থাকলে, তারা ভাল শ্রমিকের জন্য প্রতিযোগিতায় নামবে। যে কারনে আই টি শিল্পে দক্ষ সফটোয়ার ইঞ্জিনিয়াদের বেতন অনেক বেশী। ইউ এস ওয়েল, ইউ এস স্টীল ইত্যাদি মনোপলিস্টিক সংস্থাগুলিকে সরকার ভেঙে ফেলার পরেই একমাত্র আমেরিকার শ্রমিকদের সুদিন আসে।
এটাই কারন এদ্দিন ধর্মঘট শ্রমিক আন্দোলন মার্ক্স এঞ্জেলেস লেনিন করে কলকাতার বাঙালী যারা ডেইলি লেবার, তারা মাসে ৫০০০ টাকা উপায় করে কোন ক্রমে। কিন্ত ব্যাঙ্গালোরে ডেইলি লেবার, কাজের মাসীরা মাসে ২৫,০০০ টাকার উপর ইনকাম করে অনায়াসে। যেহেতু প্রচুর ব্যবসা এবং প্রচুর কাজের সুযোগ।
সুতরাং শ্রমিক শ্রেনীর সুদিন সেদিন আসবে যেদিন বাংলায় বিজনেস ভাল ভাবে হবে। স্ট্রাইক হতে থাকলে তা সম্ভব না। বন্ধ আসলেই শ্রমিক আত্মহত্যার পথ। এই সত্য দিনের মতন সবাই জানে। কিন্ত বামপন্থীরা মানেন না। তারা হে মার্কেটের ঐতিহাসিক রূপকথায় মগ্ন।
ভুল বামপন্থী ধারনাগুলি বাঙালীর মাথায় আফিং হয়ে ঢুকে অনেক ক্ষতি করেছ। সৌভাগ্য এই যে মমতা ব্যানার্জি আস্তে আস্তে কাজের কালচার ফেরাতে সক্ষম হয়েছেন।
No comments:
Post a Comment