সেটা ১৯১৪। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছে। বৃটিশ তরুনরা লাখে লাখে প্রাণ হারাচ্ছে জার্মান দের হাতে। গোটা বৃটেন জুরে জার্মানীর বিরুদ্ধে ঘৃণা।
এই ঘৃণার জোয়ারে সামিল হতে নারাজ দুই বরেণ্য বিজ্ঞানী। স্যার থমাস হার্ডি। যিনি জহুরীর মতন রামানুজনকে খুঁজে বের করেছিলেন। অন্য জন স্যার আর্থার এডিংটন। প্রবাদ প্রতিম জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞানী। যিনি আইনস্টাইনের জি টি আর তত্ত্বের প্রথম পরীক্ষামূলক প্রমান দেবেন সূর্য্গ্রহনে আলফা সেঞ্চুরীর অপরসরন থেকে। আইনস্টাইন তখন ইংল্যান্ডে ভিলেন। কারন তিনি "জার্মানীর"। হার্ডি এবং এডিংটনকে প্রচুর গঞ্জনা শুনতে হয়েছে। উনারা ইউনিভার্সিটির অনেক পদ, অনেক সরকারি পজিশন হারিয়েছিলেন। হারান নি নিজের বিবেক।
এডিংটন দৃঢ়কল্প। পরিস্কার বল্লেন, বিজ্ঞানীদের কাজ বিজ্ঞানকে এগোনো- সেখানে "শুধু জার্মানীর ট্যাগ" আছে বলে আইনস্টাইন অপাংত্বেয় হতে পারেন না। কারন বিজ্ঞানের জ্ঞান গোটা পৃথিবীর সম্পদ।
তেন্ডুলকার, গাভাসকার, কপিলদেব এরা গোটা পৃথিবীর সন্তান। সব ক্রিকেট খেলিয়ে দেশগুলি এদের খেলা দেখে। ইমরান খান বা ওয়াসিম আক্রাম ও ক্রিকেটের বিজ্ঞানী। ইনারা গোটা পৃথিবীর সম্পদ।
ভারত পাকিস্তানের সাথে ক্রিকেট খেলতে চাইছে না!
খেলার মাঠে রাজনীতি ঢোকানো মারাত্মক ভুল। এথেন্সে পৃথিবীর প্রথম অলিম্পিক এই জন্যে চালু হয়েছিল যে যুদ্ধের বদলে খেলার মাঠে হৌক প্রতিদন্দ্বিতা। রাজনীতির বৈরীতা দূর করার জন্যই যেখানে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা -সেখানে যদি ভারত বলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলব না- তাহলে প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্যই ধ্বংস।
পাকিস্তানের সাধারন লোক ভারত বিরোধি না। আমন সবাই চাইছে। সাধারন মানুষ কেউ সন্ত্রাসবাদ চায় না। ভারতে সন্ত্রাস চালাচ্ছে পাকিস্তানের মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স আই এস আই। কেন চালাচ্ছে?
কারন পাকিস্তান একটি অবৈধ দেশ। ওই নামে কোন দেশ কোন কালে ছিল না। এমন একটা দেশে, যাদের জাতীয় ভাষা উর্দু, তাদের কোন রাজ্যের মাতৃভাষাই না। পাঁচটা প্রদেশ, যাদের ভাষা আলাদা, সংস্কৃতি আলাদা, তাদেরকে মিলিটারী আর দ্বিজাতিতত্ত্ব দিয়ে বলা হল, যাও এটা তোমাদের দেশ! ফলে পুশতুন, বালুচ, সিন্দ্রি- সবাই আলাদা আলাদা দেশ চাইছে। বাংলাদেশ আগেই গেছে। এখন ওদেশের মিলিটারি যদি ভারতে বোমা না ফাটায়, এবং তার প্রতিক্রিয়ায় ভারত যদি ফোঁস ফোঁস করে তাহলে পাকিস্তানের মিলিটারির লাভ। কারন যুদ্ধের আবহে বালুচ, সিন্ধ্রি, পুশতুনদের স্বাধীনতার দাবী চাপা যাবে।
ভারত পাকিস্তানের সাথে ক্রিকেট না খেললে পাকিস্তানের মিলিটারী এস্টাব্লিশমেন্ট দুর্বল হবে? যত্তোসব পাগোলের চিন্তা।
আসলে ভারতের বর্তমান সরকার বকে বেশী, কাজে কম। ডিমনেটাইজেশন, জি এস টি , কাশ্মীর- সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে লাট। কোন কিছুর মধ্যেই কোন গভীর চিন্তা বা প্ল্যানিং নেই।
এই ঘৃণার জোয়ারে সামিল হতে নারাজ দুই বরেণ্য বিজ্ঞানী। স্যার থমাস হার্ডি। যিনি জহুরীর মতন রামানুজনকে খুঁজে বের করেছিলেন। অন্য জন স্যার আর্থার এডিংটন। প্রবাদ প্রতিম জ্যোতিপদার্থবিজ্ঞানী। যিনি আইনস্টাইনের জি টি আর তত্ত্বের প্রথম পরীক্ষামূলক প্রমান দেবেন সূর্য্গ্রহনে আলফা সেঞ্চুরীর অপরসরন থেকে। আইনস্টাইন তখন ইংল্যান্ডে ভিলেন। কারন তিনি "জার্মানীর"। হার্ডি এবং এডিংটনকে প্রচুর গঞ্জনা শুনতে হয়েছে। উনারা ইউনিভার্সিটির অনেক পদ, অনেক সরকারি পজিশন হারিয়েছিলেন। হারান নি নিজের বিবেক।
এডিংটন দৃঢ়কল্প। পরিস্কার বল্লেন, বিজ্ঞানীদের কাজ বিজ্ঞানকে এগোনো- সেখানে "শুধু জার্মানীর ট্যাগ" আছে বলে আইনস্টাইন অপাংত্বেয় হতে পারেন না। কারন বিজ্ঞানের জ্ঞান গোটা পৃথিবীর সম্পদ।
তেন্ডুলকার, গাভাসকার, কপিলদেব এরা গোটা পৃথিবীর সন্তান। সব ক্রিকেট খেলিয়ে দেশগুলি এদের খেলা দেখে। ইমরান খান বা ওয়াসিম আক্রাম ও ক্রিকেটের বিজ্ঞানী। ইনারা গোটা পৃথিবীর সম্পদ।
ভারত পাকিস্তানের সাথে ক্রিকেট খেলতে চাইছে না!
খেলার মাঠে রাজনীতি ঢোকানো মারাত্মক ভুল। এথেন্সে পৃথিবীর প্রথম অলিম্পিক এই জন্যে চালু হয়েছিল যে যুদ্ধের বদলে খেলার মাঠে হৌক প্রতিদন্দ্বিতা। রাজনীতির বৈরীতা দূর করার জন্যই যেখানে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা -সেখানে যদি ভারত বলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলব না- তাহলে প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্যই ধ্বংস।
পাকিস্তানের সাধারন লোক ভারত বিরোধি না। আমন সবাই চাইছে। সাধারন মানুষ কেউ সন্ত্রাসবাদ চায় না। ভারতে সন্ত্রাস চালাচ্ছে পাকিস্তানের মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স আই এস আই। কেন চালাচ্ছে?
কারন পাকিস্তান একটি অবৈধ দেশ। ওই নামে কোন দেশ কোন কালে ছিল না। এমন একটা দেশে, যাদের জাতীয় ভাষা উর্দু, তাদের কোন রাজ্যের মাতৃভাষাই না। পাঁচটা প্রদেশ, যাদের ভাষা আলাদা, সংস্কৃতি আলাদা, তাদেরকে মিলিটারী আর দ্বিজাতিতত্ত্ব দিয়ে বলা হল, যাও এটা তোমাদের দেশ! ফলে পুশতুন, বালুচ, সিন্দ্রি- সবাই আলাদা আলাদা দেশ চাইছে। বাংলাদেশ আগেই গেছে। এখন ওদেশের মিলিটারি যদি ভারতে বোমা না ফাটায়, এবং তার প্রতিক্রিয়ায় ভারত যদি ফোঁস ফোঁস করে তাহলে পাকিস্তানের মিলিটারির লাভ। কারন যুদ্ধের আবহে বালুচ, সিন্ধ্রি, পুশতুনদের স্বাধীনতার দাবী চাপা যাবে।
ভারত পাকিস্তানের সাথে ক্রিকেট না খেললে পাকিস্তানের মিলিটারী এস্টাব্লিশমেন্ট দুর্বল হবে? যত্তোসব পাগোলের চিন্তা।
আসলে ভারতের বর্তমান সরকার বকে বেশী, কাজে কম। ডিমনেটাইজেশন, জি এস টি , কাশ্মীর- সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে লাট। কোন কিছুর মধ্যেই কোন গভীর চিন্তা বা প্ল্যানিং নেই।
No comments:
Post a Comment