শেখ হাসিনা জিতেছেন। কিন্ত বাঙালী বুদ্ধিজীবিদের তা নাপসন্দ। অভিযোগ রিগিং, বুথ ক্যাপচার। পশ্চিম বঙ্গবাসীরা এর থেকে দশগুন বৈজ্ঞানিক রিগিং দেখতে অভ্যস্ত।
সিপিএমের বৈজ্ঞানিক রিগিং এর তুলনায় আওয়ামী লীগ এখনো শিশু। কিন্ত তা সত্ত্বেও সিপিএম জমানা ৩৪ বছর টেকার মূল কারন গ্রহনযোগ্য বিরোধি পার্টির অভাব। হাসিনার জন্যও একই কথা সত্য। বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য বিরোধি পার্টি নেই। ভাল বিরোধি পার্টি থাকলে, সায়েন্টিফিক রিগিং জনগনই আটকে দেবে। যেমন পশ্চিম বঙ্গে লোকে দেখেছে পরিবর্তনের দিনগুলিতে।
ভারত, পশ্চিম বঙ্গ , বাংলাদেশ সর্বত্রই গণতান্ত্রিক স্বৈরাচারীতা বা একনায়কতন্ত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। এর মূল কারন ভারত এবং বাংলাদেশের দুর্বল সংবিধান। যেখানে প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর হাতে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বিচার বিভাগের হাতে ক্ষমতা কম। বাংলাদেশে আবার শুধু লোয়ার হাউস আছে, আপার হাউস নেই। ফলে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা একছত্র।
সুতরাং হাসিনা, মমতা, মোদি - একনায়কতন্ত্রের জন্য এদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। সংবিধানই এদের একনায়ক বানিয়েছে। সংবিধান বদলের প্রযোজন। বরং ইনারা দেশ এবং জাতির প্রতি যথেষ্টই দ্বায়বদ্ধ।
হাসিনা এবং মমতার এডমিনিস্ট্রেটিভ পারফর্মেন্স মোদির থেকে ভাল। মোদি পলিটিক্যালি রোম্যান্টিক লোক, অনেক কিছু উচ্চ চিন্তা ভাবনা করেন। কিন্ত এক্সিকিউশনে এসে লেজে গোবরে হৌন। সেই তুলনায় মমতা ব্যানার্জি এবং শেখ হাসিনা অনেক বেশী বাস্তববাদি ( সম্ভবত নারী বলেই ) এবং সংসার চালানোর ব্যপারটা ভাল বোঝেন। সুতরাং এদের বিকল্প এখনো দেখা যাচ্ছে না। যদ্দিন না হয়, এরা বিপুল ভোটে জিততেই থাকবেন। মোদির জন্যও তা সত্য। রাহুল গান্ধীকে বিকল্প হিসাবে বিরোধিরা স্বীকার না করলে, মোদি আবার জিতবেন। কিন্ত রাহুলকে বিকল্প হিসাবে স্বীকার করলে, এযাত্রায় মোদির আর চান্স নেই।
শেখ হাসিনা এবং মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে বাঙালী আস্তে আস্তে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ৩৪ বছরের স্যোশালিস্ট শাসনে পশ্চিম বঙ্গে প্রায় সব কিছু ধ্বংস হয়েছে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে প্রচুর অর্থনৈতিক ক্ষতি আগে হয়েছে।শেখ হাসিনা পলিটিক্যাল স্টেবিলিটি দেওয়ার পরে, বাংলাদেশে এখন টাইগার ইকনমি। পশ্চিম বঙ্গের অর্থনীতিও দ্রুত গতিতে হালে ফিরছে। কারন সিম্পল-মমতা ব্যানার্জির স্ট্রাইক বন্ধ করতে পেরেছেন। ওইযে বল্লাম, রাজনৈতিক ট্রাবল সরিয়ে নাও, ইনফ্রাস্ট্রাচার দাও- বাকীটা বাঙালীরা বুঝে নিতে জানে।
বাংলাদেশের লোক বুদ্ধিমান এবং পরিশ্রমী। এমন দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির ঠেকে ছিল শুধু রাজনৈতিক স্থিরতার অভাবে। শেখ হাসিনা শুধু সেই টুকুই করেছেন। বাকীটা করেছে বাংলাদেশের বুদ্ধিমান পরিশ্রমী জনগণ। এবং এই ভোটে জনগণ শুধু সেটাই চেয়েছে। রাজনৈতিক স্থিরতা-বাকীটা তারা বুঝে নেবে।
পশ্চিম বঙ্গ এবং বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগণের কাছে, একনায়কতন্ত্রের অভিযোগ বাতুলতা-কারন তারা চাইছে শুধু একটু রাজনৈতিক স্থিরতা। ভোটের প্যাটার্ন ও সেই অভিমুখেই।
সিপিএমের বৈজ্ঞানিক রিগিং এর তুলনায় আওয়ামী লীগ এখনো শিশু। কিন্ত তা সত্ত্বেও সিপিএম জমানা ৩৪ বছর টেকার মূল কারন গ্রহনযোগ্য বিরোধি পার্টির অভাব। হাসিনার জন্যও একই কথা সত্য। বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য বিরোধি পার্টি নেই। ভাল বিরোধি পার্টি থাকলে, সায়েন্টিফিক রিগিং জনগনই আটকে দেবে। যেমন পশ্চিম বঙ্গে লোকে দেখেছে পরিবর্তনের দিনগুলিতে।
ভারত, পশ্চিম বঙ্গ , বাংলাদেশ সর্বত্রই গণতান্ত্রিক স্বৈরাচারীতা বা একনায়কতন্ত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। এর মূল কারন ভারত এবং বাংলাদেশের দুর্বল সংবিধান। যেখানে প্রধানমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর হাতে প্রচুর ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। বিচার বিভাগের হাতে ক্ষমতা কম। বাংলাদেশে আবার শুধু লোয়ার হাউস আছে, আপার হাউস নেই। ফলে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা একছত্র।
সুতরাং হাসিনা, মমতা, মোদি - একনায়কতন্ত্রের জন্য এদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। সংবিধানই এদের একনায়ক বানিয়েছে। সংবিধান বদলের প্রযোজন। বরং ইনারা দেশ এবং জাতির প্রতি যথেষ্টই দ্বায়বদ্ধ।
হাসিনা এবং মমতার এডমিনিস্ট্রেটিভ পারফর্মেন্স মোদির থেকে ভাল। মোদি পলিটিক্যালি রোম্যান্টিক লোক, অনেক কিছু উচ্চ চিন্তা ভাবনা করেন। কিন্ত এক্সিকিউশনে এসে লেজে গোবরে হৌন। সেই তুলনায় মমতা ব্যানার্জি এবং শেখ হাসিনা অনেক বেশী বাস্তববাদি ( সম্ভবত নারী বলেই ) এবং সংসার চালানোর ব্যপারটা ভাল বোঝেন। সুতরাং এদের বিকল্প এখনো দেখা যাচ্ছে না। যদ্দিন না হয়, এরা বিপুল ভোটে জিততেই থাকবেন। মোদির জন্যও তা সত্য। রাহুল গান্ধীকে বিকল্প হিসাবে বিরোধিরা স্বীকার না করলে, মোদি আবার জিতবেন। কিন্ত রাহুলকে বিকল্প হিসাবে স্বীকার করলে, এযাত্রায় মোদির আর চান্স নেই।
শেখ হাসিনা এবং মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে বাঙালী আস্তে আস্তে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ৩৪ বছরের স্যোশালিস্ট শাসনে পশ্চিম বঙ্গে প্রায় সব কিছু ধ্বংস হয়েছে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে প্রচুর অর্থনৈতিক ক্ষতি আগে হয়েছে।শেখ হাসিনা পলিটিক্যাল স্টেবিলিটি দেওয়ার পরে, বাংলাদেশে এখন টাইগার ইকনমি। পশ্চিম বঙ্গের অর্থনীতিও দ্রুত গতিতে হালে ফিরছে। কারন সিম্পল-মমতা ব্যানার্জির স্ট্রাইক বন্ধ করতে পেরেছেন। ওইযে বল্লাম, রাজনৈতিক ট্রাবল সরিয়ে নাও, ইনফ্রাস্ট্রাচার দাও- বাকীটা বাঙালীরা বুঝে নিতে জানে।
বাংলাদেশের লোক বুদ্ধিমান এবং পরিশ্রমী। এমন দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির ঠেকে ছিল শুধু রাজনৈতিক স্থিরতার অভাবে। শেখ হাসিনা শুধু সেই টুকুই করেছেন। বাকীটা করেছে বাংলাদেশের বুদ্ধিমান পরিশ্রমী জনগণ। এবং এই ভোটে জনগণ শুধু সেটাই চেয়েছে। রাজনৈতিক স্থিরতা-বাকীটা তারা বুঝে নেবে।
পশ্চিম বঙ্গ এবং বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগণের কাছে, একনায়কতন্ত্রের অভিযোগ বাতুলতা-কারন তারা চাইছে শুধু একটু রাজনৈতিক স্থিরতা। ভোটের প্যাটার্ন ও সেই অভিমুখেই।
No comments:
Post a Comment