আমি যুদ্ধবাদিও নই, শান্তিবাদি ও নই। শুধু ইতিহাস থেকে এটুকু জানি- যুদ্ধের জন্য ভাল প্রস্তুতি থাকলে, কোন দেশ আক্রমন করতে সাহস পায় না। কিন্ত শুধু মাত্র রাজনৈতিক বা ব্যবসার কারনে যুদ্ধবাজনীতি অনুসরন করলে, সেই দেশের লোকেরই বিপুল ক্ষতি। যেটা আমরা আমেরিকাতে নিত্যদিন ফেস করি। বিলিয়ান বিলিয়ান ডলার খরচ হচ্ছে ফাইটার জেট বানাতে অথচ, স্কুলে টিচার নেওয়ার পয়সা নেই।
যুদ্ধ যুদ্ধ করে যে কেও লাফাতেই পারে, তা গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্ত তার বাবা যখন অসুস্থ হবে, তখন তার চিকিৎসার গারান্টি কিন্ত রাষ্ট্র নিতে পারছে না। প্রাইভেট হাসপাতালরা ডাকাত হয়ে উঠেছে। ছেলে মেয়ের শিক্ষার খরচ সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে। আবার বহু টাকার প্রাইভেট স্কুলেও শিক্ষার মান খুবই খারাপ। সাথে সাথে মাত্রারিক্ত দূষন। ফলে ভবিষ্যত প্রজন্মের সামনে বেঁচে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ। পাকিস্তান সন্ত্রাসের ফলে কত লোক মারতে পারে? ২০,০০০? না কি দু লাখ? কিন্ত ভারতে দূষনের যা অবস্থা প্রতি বছর কোটি কোটি লোক অসুস্থ হয়ে মারা যাবে দূষিত বাতাস আর কীটনাশক দেওয়া খাবার থেকে।
এই দূষনের বিরুদ্ধে যুদ্ধটা কবে হবে?
ব্যক্তিগত ভাবে, আমার ফেবারিট পাস টাইম, মিলিটারি টেকনোলজির ঐতিহাসিক ডকুমেন্টারি দেখা। যতটুকু বুঝেছি, ভারতের মূল স্ট্রাটেজিক সমস্যা চীন। পাকিস্তান খেতে পায় না, ত যুদ্ধ করবে কি। সেই চীন কিন্ত প্রযুক্তিতে দ্রুত এগোচ্ছে। ভারতের লক্ষ্য হওয়া উচিত চিন। পাকিস্তান ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চার। তার সাথে টেক্কা নিয়ে কিস্যু হবে না।
চীনের সাথে পাল্লা দিতে হলে, ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। ডি আর ডিও তুলে দিয়ে আরো অনেক বেশী স্টার্টাপকে ইনভলভ করতে হবে মিলিটারি প্রযুক্তির সাথে। আমেরিকার প্রায় ১০০০ এর বেশী স্টার্টাপ বছরের তিন বিলিয়ান ডলার ( ২০,০০০ কোটি টাকা) পায় মিলিটারি এস বি আই আর গ্রান্টের মাধ্যমে। আমেরিকান মিলিটারির যুগান্তকারি ইনোভেশন এরাই করে । এই মহুর্তে ভারত পাকিস্তানের সাথে যতটা এগিয়ে, চীনের থেকে তার থেকেও বেশী পিছিয়ে। এবং চীন আরো দ্রুত এগোচ্ছে।
মাঠে যে যুদ্ধ হয় কয়েক দিনের, তার থেকেও গুরুত্বপূর্ন যুদ্ধের প্রস্তুতি। আজকের যুদ্ধে যার টেকনোলজি উন্নত সেই জিতবে। ইস্রায়েলের মতন একটা পুচকে দেশ আমেরিকা চীন ছাড়া বিশ্বের সব দেশকে হারানোর ক্ষমতা রাখে। ইস্রায়েলের ৫০০ এর বেশী মিলিটারি স্টার্টাপ।
ইস্রায়েলের সিস্টেম থেকে ভারত শিখুক। চীনের মডেল, আমেরিকান মডেল থেকে শিখুক। ডি আর ডি ও সোভিয়েত মডেল। রাশিয়াও ওই মডেলে আজ আর নেই।
যুদ্ধ যুদ্ধ করে যে কেও লাফাতেই পারে, তা গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্ত তার বাবা যখন অসুস্থ হবে, তখন তার চিকিৎসার গারান্টি কিন্ত রাষ্ট্র নিতে পারছে না। প্রাইভেট হাসপাতালরা ডাকাত হয়ে উঠেছে। ছেলে মেয়ের শিক্ষার খরচ সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে। আবার বহু টাকার প্রাইভেট স্কুলেও শিক্ষার মান খুবই খারাপ। সাথে সাথে মাত্রারিক্ত দূষন। ফলে ভবিষ্যত প্রজন্মের সামনে বেঁচে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ। পাকিস্তান সন্ত্রাসের ফলে কত লোক মারতে পারে? ২০,০০০? না কি দু লাখ? কিন্ত ভারতে দূষনের যা অবস্থা প্রতি বছর কোটি কোটি লোক অসুস্থ হয়ে মারা যাবে দূষিত বাতাস আর কীটনাশক দেওয়া খাবার থেকে।
এই দূষনের বিরুদ্ধে যুদ্ধটা কবে হবে?
ব্যক্তিগত ভাবে, আমার ফেবারিট পাস টাইম, মিলিটারি টেকনোলজির ঐতিহাসিক ডকুমেন্টারি দেখা। যতটুকু বুঝেছি, ভারতের মূল স্ট্রাটেজিক সমস্যা চীন। পাকিস্তান খেতে পায় না, ত যুদ্ধ করবে কি। সেই চীন কিন্ত প্রযুক্তিতে দ্রুত এগোচ্ছে। ভারতের লক্ষ্য হওয়া উচিত চিন। পাকিস্তান ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চার। তার সাথে টেক্কা নিয়ে কিস্যু হবে না।
চীনের সাথে পাল্লা দিতে হলে, ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। ডি আর ডিও তুলে দিয়ে আরো অনেক বেশী স্টার্টাপকে ইনভলভ করতে হবে মিলিটারি প্রযুক্তির সাথে। আমেরিকার প্রায় ১০০০ এর বেশী স্টার্টাপ বছরের তিন বিলিয়ান ডলার ( ২০,০০০ কোটি টাকা) পায় মিলিটারি এস বি আই আর গ্রান্টের মাধ্যমে। আমেরিকান মিলিটারির যুগান্তকারি ইনোভেশন এরাই করে । এই মহুর্তে ভারত পাকিস্তানের সাথে যতটা এগিয়ে, চীনের থেকে তার থেকেও বেশী পিছিয়ে। এবং চীন আরো দ্রুত এগোচ্ছে।
মাঠে যে যুদ্ধ হয় কয়েক দিনের, তার থেকেও গুরুত্বপূর্ন যুদ্ধের প্রস্তুতি। আজকের যুদ্ধে যার টেকনোলজি উন্নত সেই জিতবে। ইস্রায়েলের মতন একটা পুচকে দেশ আমেরিকা চীন ছাড়া বিশ্বের সব দেশকে হারানোর ক্ষমতা রাখে। ইস্রায়েলের ৫০০ এর বেশী মিলিটারি স্টার্টাপ।
ইস্রায়েলের সিস্টেম থেকে ভারত শিখুক। চীনের মডেল, আমেরিকান মডেল থেকে শিখুক। ডি আর ডি ও সোভিয়েত মডেল। রাশিয়াও ওই মডেলে আজ আর নেই।
No comments:
Post a Comment