ক্রিকেটকে কাব্যিক মেদুরতা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে, বাজারী বানানোর কৃতিত্বটা ডালমিয়ার। তবে কিনা সবকিছুর বাজারীকরন সম্ভব না-যেমন প্রেম এবং সাহিত্য। এইসবের বাণিজ্যকরন মানে- যে আম কাঁচা খেতেই ভাল, সেই আম পাকিয়ে শুধু রঙের জোরে বেচতে গিয়ে আমটাকে পচিয়ে ফেলা।
আমার শঙ্কা অন্যত্র। ইনটেন্সিভ কেয়ার ইউনিটে থেকেও হঠাৎ করে পটল তুললেন যেখানে চব্বিশ ঘন্টা আগেও ডাক্তার তাকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলছিলেন? কোলকাতায় গিয়ে যদি এবার কিছু হয় নার্সিং হোমে ঢুকতেই ভয় লাগবে। শুধু ডালমিয়া না, আমার চেনাশোনা অনেক পৌঢ়ই কোলকাতার নার্সিংহোমে ঢুকে পটল তুলেছেন।
একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবেই বুঝি ডাক্তারের কাজটা অনেক কঠিন। কারন মানুষের সিস্টেমতা মেশিনের থেকে অনেক বেশি জটিল। সেই জন্যেই ডাক্তারদের আরো বেশী পরাশোনা বা রুগী দেখার ক্ষেত্রে অনেক বেশী ফোকাসের দরকার হয়। কোলকাতার কটা ডাক্তার নিজেদের আপডেট রাখেন বা রুগী দেখার ভীরে সেই ফোকাসটা দিতে পারেন?
আমি নিজে কোলকাতার ডাক্তারদের ম্যালট্রিটমেন্টের জন্য ভুগেছি। সাধারন গ্যাসের সমস্যা না বুঝে একগাদা টেস্টিং এবং ভুল ওষুধ খাওয়ার জন্য আমার ওজন একদা পঞ্চাশের নীচে নেমে গিয়েছিল। একজন না প্রায় তিনজন এই মিসট্রিটমেন্ট করেছিল-যারা নিজেদের নামের পাশে লণ্ডনের ডিগ্রি ঝুলিয়ে রাখে। শেষ এক গ্রামের ডাক্তার আমাকে সারিয়েছিল কোন টেস্টিং না করে-শ্রেফ অভিজ্ঞতার জোরে। প্রায় কুড়ি বছর আগেই বুঝেছিলাম, একটা রোগ দেখার জন্য যতটা সময় দেওয়া দরকার ততটা টাইম ডাক্তারদের নেই-ফলে ডাক্তার আর হাতুড়ে ডাক্তারদের মধ্যে পার্থক্য খুব বেশী নেই।
আমি আবার বলছি ডাক্তারদের কাজটা কিন্ত অনেক কঠিন। তবে বর্তমানে আই ওটির দৌলতে যে নতুন প্রযুক্তি আসছে, তাতে ডাক্তার ছাড়াই, মানুষে নিজের রোগভোগ রোজ মনিটর করতে পারবে। ডাক্তারদের কাজটাও অনেক সহজ হবে। প্রযুক্তিই ভরসা। ডাক্তার রা না। মানুষের ওপরে প্রযুক্তি আরেকবার জিততে চলেছে।
আমার শঙ্কা অন্যত্র। ইনটেন্সিভ কেয়ার ইউনিটে থেকেও হঠাৎ করে পটল তুললেন যেখানে চব্বিশ ঘন্টা আগেও ডাক্তার তাকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলছিলেন? কোলকাতায় গিয়ে যদি এবার কিছু হয় নার্সিং হোমে ঢুকতেই ভয় লাগবে। শুধু ডালমিয়া না, আমার চেনাশোনা অনেক পৌঢ়ই কোলকাতার নার্সিংহোমে ঢুকে পটল তুলেছেন।
একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবেই বুঝি ডাক্তারের কাজটা অনেক কঠিন। কারন মানুষের সিস্টেমতা মেশিনের থেকে অনেক বেশি জটিল। সেই জন্যেই ডাক্তারদের আরো বেশী পরাশোনা বা রুগী দেখার ক্ষেত্রে অনেক বেশী ফোকাসের দরকার হয়। কোলকাতার কটা ডাক্তার নিজেদের আপডেট রাখেন বা রুগী দেখার ভীরে সেই ফোকাসটা দিতে পারেন?
আমি নিজে কোলকাতার ডাক্তারদের ম্যালট্রিটমেন্টের জন্য ভুগেছি। সাধারন গ্যাসের সমস্যা না বুঝে একগাদা টেস্টিং এবং ভুল ওষুধ খাওয়ার জন্য আমার ওজন একদা পঞ্চাশের নীচে নেমে গিয়েছিল। একজন না প্রায় তিনজন এই মিসট্রিটমেন্ট করেছিল-যারা নিজেদের নামের পাশে লণ্ডনের ডিগ্রি ঝুলিয়ে রাখে। শেষ এক গ্রামের ডাক্তার আমাকে সারিয়েছিল কোন টেস্টিং না করে-শ্রেফ অভিজ্ঞতার জোরে। প্রায় কুড়ি বছর আগেই বুঝেছিলাম, একটা রোগ দেখার জন্য যতটা সময় দেওয়া দরকার ততটা টাইম ডাক্তারদের নেই-ফলে ডাক্তার আর হাতুড়ে ডাক্তারদের মধ্যে পার্থক্য খুব বেশী নেই।
আমি আবার বলছি ডাক্তারদের কাজটা কিন্ত অনেক কঠিন। তবে বর্তমানে আই ওটির দৌলতে যে নতুন প্রযুক্তি আসছে, তাতে ডাক্তার ছাড়াই, মানুষে নিজের রোগভোগ রোজ মনিটর করতে পারবে। ডাক্তারদের কাজটাও অনেক সহজ হবে। প্রযুক্তিই ভরসা। ডাক্তার রা না। মানুষের ওপরে প্রযুক্তি আরেকবার জিততে চলেছে।
No comments:
Post a Comment