আমেরিকানরা বোতলে জল ভরে কোল্ড ড্রিংস বানিয়েছে শুধু মার্কেটিং এর জোরে। এর প্রতিশোধ একমাত্র বাঙালীই নিতে পেরেছে আধ্যাত্মিকতার ধোঁয়া আমেরিকানদের খাইয়ে।
আমেরিকাতে তিন বাঙালীই বিখ্যাত হতে পেরেছেন। তিনজনই আধ্যাত্মিকতার সফল মার্কেটিং গুরু। স্বামী প্রভুপাদ (অভয়চারন দে) এর মধ্যে সর্বাধিক বিখ্যাত-ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে। আমেরিকার সব শহরেই ইস্কনের শাখা আছে। জনবহুল রাস্তায় ইস্কনের লোকজন প্রভুপাদের গীতার ইংরেজি অনুবাদ বিক্রী করছেন-এই দৃশ্য অনেকবার দেখেছি।
দ্বিতীয়জন পরমহংস যোগানন্দ ( মুকুন্দলাল ঘোষ)-যিনি বিখ্যাত অটোবায়োগ্রাফি অফ এ যোগী লিখে। এই বইটি আমেরিকার সব লাইব্রেরীতে পাওয়া যায়। উনার প্রতিষ্ঠানের অনেক ফ্রাঞ্চাইজি আছে।
তৃতীয় জন বিক্রম যোগার বিক্রম চৌধুরী। ওর তেরোশোর বেশী যোগা স্টুডিও ফ্রাঞ্চাইজি আছে। তবে ইদানিং শিষ্যাদের টেপাটেপি করতে গিয়ে বিখ্যাতর থেকে কুখ্যাত হয়েছেন বেশী। বেশ কয়েকটা সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট রেপ কেসে ফেঁসে আছেন-হারলে জেল নিশ্চিত।
এছারা আছেন চিন্ময়ানন্দ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা কে সি ঘোষ। যিনি শ্রী চিন্ময় নামেই পরিচিত বেশী এখানে। ওর প্রতিষ্ঠিত আশ্রমগুলি ভারতীয় দর্শনের শিক্ষা দেয় মূলত বাচ্চাদের মধ্যে।
এর মধ্যে বিক্রম চৌধুরী বিতর্কিত ব্যবসায়ী। বাকীদের নিয়ে খুব একটা বেশী অভিযোগ নেই। যোগানন্দ এবং চিন্ময়ানন্দ বিতর্কের উর্ধেই ছিলেন।
নাহ। আমাদের বঙ্গপ্রান বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথকে এখানে গুটিকয় একাডেমিক সার্কলের বাইরে কেও চেনে না। রামকৃষ্ণ মিশন এখানে ভেদান্ত সোসাইটি অব আমেরিকা। ওদের আশ্রম অনেকগুলি আছে। কিন্ত সেই ভাবে আমেরিকান জনসাধারনের জন্য উনারা কোন কাজ করেন নি। ফলে এটি জন বিচ্ছিন্ন একটি সংগঠন- আমেরিকানরা কেউ এদের নাম শোনে নি।
তবে অভয়চারন দে, মুকুন্দলাল ঘোষ, কেসি ঘোষ এবং বিক্রম চৌধুরীর নিঃসন্দেহে শ্রদ্ধার যোগ্য শুধু একটাই কারনে। আমেরিকানরা মার্কেটিং এর জাত-জল মার্কেটিং করে মাল্টিন্যাশানাল বানিয়েছে। এই সকল বাঙালী সন্তান দেখিয়েছেন, আমরা বাঙালীরা মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আমেরিকানদের ও বাপ। উনারা "পরমাত্মা" প্যাকেজিং করে আমেরিকানদের খাইয়েছেন!
আমেরিকাতে তিন বাঙালীই বিখ্যাত হতে পেরেছেন। তিনজনই আধ্যাত্মিকতার সফল মার্কেটিং গুরু। স্বামী প্রভুপাদ (অভয়চারন দে) এর মধ্যে সর্বাধিক বিখ্যাত-ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে। আমেরিকার সব শহরেই ইস্কনের শাখা আছে। জনবহুল রাস্তায় ইস্কনের লোকজন প্রভুপাদের গীতার ইংরেজি অনুবাদ বিক্রী করছেন-এই দৃশ্য অনেকবার দেখেছি।
দ্বিতীয়জন পরমহংস যোগানন্দ ( মুকুন্দলাল ঘোষ)-যিনি বিখ্যাত অটোবায়োগ্রাফি অফ এ যোগী লিখে। এই বইটি আমেরিকার সব লাইব্রেরীতে পাওয়া যায়। উনার প্রতিষ্ঠানের অনেক ফ্রাঞ্চাইজি আছে।
তৃতীয় জন বিক্রম যোগার বিক্রম চৌধুরী। ওর তেরোশোর বেশী যোগা স্টুডিও ফ্রাঞ্চাইজি আছে। তবে ইদানিং শিষ্যাদের টেপাটেপি করতে গিয়ে বিখ্যাতর থেকে কুখ্যাত হয়েছেন বেশী। বেশ কয়েকটা সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট রেপ কেসে ফেঁসে আছেন-হারলে জেল নিশ্চিত।
এছারা আছেন চিন্ময়ানন্দ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা কে সি ঘোষ। যিনি শ্রী চিন্ময় নামেই পরিচিত বেশী এখানে। ওর প্রতিষ্ঠিত আশ্রমগুলি ভারতীয় দর্শনের শিক্ষা দেয় মূলত বাচ্চাদের মধ্যে।
এর মধ্যে বিক্রম চৌধুরী বিতর্কিত ব্যবসায়ী। বাকীদের নিয়ে খুব একটা বেশী অভিযোগ নেই। যোগানন্দ এবং চিন্ময়ানন্দ বিতর্কের উর্ধেই ছিলেন।
নাহ। আমাদের বঙ্গপ্রান বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথকে এখানে গুটিকয় একাডেমিক সার্কলের বাইরে কেও চেনে না। রামকৃষ্ণ মিশন এখানে ভেদান্ত সোসাইটি অব আমেরিকা। ওদের আশ্রম অনেকগুলি আছে। কিন্ত সেই ভাবে আমেরিকান জনসাধারনের জন্য উনারা কোন কাজ করেন নি। ফলে এটি জন বিচ্ছিন্ন একটি সংগঠন- আমেরিকানরা কেউ এদের নাম শোনে নি।
তবে অভয়চারন দে, মুকুন্দলাল ঘোষ, কেসি ঘোষ এবং বিক্রম চৌধুরীর নিঃসন্দেহে শ্রদ্ধার যোগ্য শুধু একটাই কারনে। আমেরিকানরা মার্কেটিং এর জাত-জল মার্কেটিং করে মাল্টিন্যাশানাল বানিয়েছে। এই সকল বাঙালী সন্তান দেখিয়েছেন, আমরা বাঙালীরা মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আমেরিকানদের ও বাপ। উনারা "পরমাত্মা" প্যাকেজিং করে আমেরিকানদের খাইয়েছেন!
No comments:
Post a Comment