মনটা খারাপ। ভীষন খারাপ। সাধারনত আমি আনন্দ বিষাদের অনেক উর্ধেই থাকি। কিন্ত আর থাকা সম্ভব হচ্ছে না।
অভিজিত হত্যা এবং তার পরবর্তী কালে সেই হত্যা নিয়ে বাংলাদেশের মডারেট মুসলিমদের উল্লাস আমাকে যেভাবে ব্যথিত করেছিল, একই ভাবে ন্যাগাল্যান্ডের ঘটনায় আমি মূঢ়। লোকটা কি বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারী? লোকটা কি সত্যই ধর্ষন করেছে?
লোকটার পদবী যেহেতু খান, দেখলাম মহাপন্ডিত অর্নব গোস্বামী থেকে ভূভারত ধরেই নিল লোকটা বাংলাদেশী এবং ধর্ষক। এখন কি জানলাম ? #১ সে খাঁটি ভারতীয় #২ মেডিক্যাল রিপোর্ট থেকে ধর্ষনের প্রমান নেই । কেও অভি্যোগ করলেই সেই অভিযোগ যতই নিন্দানীয় হৌক না কেন-তা সত্য হয় না ।
একথা কি ঢাকা যাবে যে ঘটনার পরবর্তীতে যেভাবে বেছে বেছে মুসলিমদের ব্যবসা গুলিকে আক্রমন করা হয়েছে সেটাতে মুসলিমদের বিরুদ্ধে নাগাদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ বুঝতে অসুবিধা হওয়া উচিত?
আর মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা নাগা সহ আদিবাসিদের হাত থেকে অর্থনীতি কেড়ে নিচ্ছে তাই আদিবাসীদের রাগ সঙ্গত? তাহলে আমরা আমেরিকাতে কি? আমরা আমেরিকানদের চাকরি খাচ্ছি বলে কালকে, আমদের ও আমেরিকানরা পেটাতে পারে?
এটাই কি লজিক?
রোগটা ত খুব গভীরে। জাতি বিদ্বেশ। যার জন্যে দু দুটো বিশ্বযুদ্ধ হয়েছে। রিসোর্স সমস্যা হলে প্রথমেই জাতিগোষ্ঠিকে দোষ দিয়ে তাদের গণহত্যা ঘটানো- ইতিহাস জুরে নির্মম।
বাংলাদেশ ইসলামিক বিপ্লবের দিকে এগোচ্ছে। হাসিনা সরকার যেভাবে জঙ্গীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে ব্যর্থ, তাতে প্রথমেই তাকে মারবে জঙ্গীরা। কাল চেষ্টা করে ছিল। এক মিনিটের জন্যে বেঁচে গেছে। মনে হচ্ছে মিলিটারী এবং ইন্টালিজেন্সের ওপর কতৃত্ব হারিয়েছে হাসিনা। এখন বাংলাদেশ ইসলামিক বিপ্লবীদের হাতে যাওয়াটা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। সেক্ষেত্রে হিন্দু শরনার্থীর শ্রোতে আবার ভেসে যাবে পশ্চিম বঙ্গ। বাংলাদেশে ঘটা হিন্দু নিধন যজ্ঞের প্রতিক্রিয়াতে ভারতে মুসলিম বিরোধি দাঙ্গা হবে সর্বত্র। আরো বহু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে চলেছে।
গরুর মাংস আর নির্ভয়ার ডকুমেন্টারী নিয়ে লিব্যারালরা ব্যস্ত-কারন তাদের পা মাটিতে নেই । সব আর্ম চেয়ার আড্ডাবাজ। বাংলাদেশে ইসলামিস্টরা ক্ষমতায় এলে আরো হাজার হাজার ঘটনা ঘটবে যা অভিজিত রায় বা ন্যাগাল্যান্ডের ঘটনার থেকেও ভয়াবহ হবে। আদিম মধ্যযুগে ফিরে যাবে এই উপমহাদেশ।
অভিজিত হত্যা এবং তার পরবর্তী কালে সেই হত্যা নিয়ে বাংলাদেশের মডারেট মুসলিমদের উল্লাস আমাকে যেভাবে ব্যথিত করেছিল, একই ভাবে ন্যাগাল্যান্ডের ঘটনায় আমি মূঢ়। লোকটা কি বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারী? লোকটা কি সত্যই ধর্ষন করেছে?
লোকটার পদবী যেহেতু খান, দেখলাম মহাপন্ডিত অর্নব গোস্বামী থেকে ভূভারত ধরেই নিল লোকটা বাংলাদেশী এবং ধর্ষক। এখন কি জানলাম ? #১ সে খাঁটি ভারতীয় #২ মেডিক্যাল রিপোর্ট থেকে ধর্ষনের প্রমান নেই । কেও অভি্যোগ করলেই সেই অভিযোগ যতই নিন্দানীয় হৌক না কেন-তা সত্য হয় না ।
একথা কি ঢাকা যাবে যে ঘটনার পরবর্তীতে যেভাবে বেছে বেছে মুসলিমদের ব্যবসা গুলিকে আক্রমন করা হয়েছে সেটাতে মুসলিমদের বিরুদ্ধে নাগাদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ বুঝতে অসুবিধা হওয়া উচিত?
আর মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা নাগা সহ আদিবাসিদের হাত থেকে অর্থনীতি কেড়ে নিচ্ছে তাই আদিবাসীদের রাগ সঙ্গত? তাহলে আমরা আমেরিকাতে কি? আমরা আমেরিকানদের চাকরি খাচ্ছি বলে কালকে, আমদের ও আমেরিকানরা পেটাতে পারে?
এটাই কি লজিক?
রোগটা ত খুব গভীরে। জাতি বিদ্বেশ। যার জন্যে দু দুটো বিশ্বযুদ্ধ হয়েছে। রিসোর্স সমস্যা হলে প্রথমেই জাতিগোষ্ঠিকে দোষ দিয়ে তাদের গণহত্যা ঘটানো- ইতিহাস জুরে নির্মম।
বাংলাদেশ ইসলামিক বিপ্লবের দিকে এগোচ্ছে। হাসিনা সরকার যেভাবে জঙ্গীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে ব্যর্থ, তাতে প্রথমেই তাকে মারবে জঙ্গীরা। কাল চেষ্টা করে ছিল। এক মিনিটের জন্যে বেঁচে গেছে। মনে হচ্ছে মিলিটারী এবং ইন্টালিজেন্সের ওপর কতৃত্ব হারিয়েছে হাসিনা। এখন বাংলাদেশ ইসলামিক বিপ্লবীদের হাতে যাওয়াটা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। সেক্ষেত্রে হিন্দু শরনার্থীর শ্রোতে আবার ভেসে যাবে পশ্চিম বঙ্গ। বাংলাদেশে ঘটা হিন্দু নিধন যজ্ঞের প্রতিক্রিয়াতে ভারতে মুসলিম বিরোধি দাঙ্গা হবে সর্বত্র। আরো বহু অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে চলেছে।
গরুর মাংস আর নির্ভয়ার ডকুমেন্টারী নিয়ে লিব্যারালরা ব্যস্ত-কারন তাদের পা মাটিতে নেই । সব আর্ম চেয়ার আড্ডাবাজ। বাংলাদেশে ইসলামিস্টরা ক্ষমতায় এলে আরো হাজার হাজার ঘটনা ঘটবে যা অভিজিত রায় বা ন্যাগাল্যান্ডের ঘটনার থেকেও ভয়াবহ হবে। আদিম মধ্যযুগে ফিরে যাবে এই উপমহাদেশ।
No comments:
Post a Comment