মানব সভ্যতার বিবর্তনের ইতিহাসে একটাই ধ্রুব সত্য। সেটা হচ্ছে যেসব জাতি প্রযুক্তি এবং জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নতি করতে পেরেছে, তারাই এগিয়েছে। তারা মাস্টার রেস হিসাবে প্রযুক্তিতে অনুন্নত জাতিগুলিকে ধ্বংস করে, তাদের সংস্কার, তাদের সভ্যতাকে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছে। সভ্যতার আদিতে মাস্টার রেস হিসাবে যারা পৃথিবীতে রাজত্ব করেছে-পারস্য, গ্রীস, রোমান, আরব, মঙ্গোলিয়ান, অটোমান, বৃটিশ-বর্তমানে আমেরিকা। আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবন, আইন, রাষ্ট্র নগর সভ্যতার দিকে তাকাই তাহলে দেখবো, এই সব মাস্টার রেসের থেকে উদ্ভুত জ্ঞান, বিজ্ঞান আইনেই চলে আমাদের জীবন।
একবিংশ শতাব্দিতে জাতি হিসাবে বাঙালীর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হওয়ার পেছনে সব থেকে বড় কারন, বাঙালী যুদ্ধ করতে জানে না। জলবায়ুর কারনে বাঙালী অলস এবং ভীতু। অথচ একবিংশ শতাব্দি জ্ঞান বিজ্ঞানের শতাব্দি হওয়াতে এখানে বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে বাঙালীর এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল।
আমরা দুএক পিস রবীন্দ্রনাথ, অমর্ত্য সেন নামিয়ে, দুপাতা লেনিন পড়ে নিজেদের বুদ্ধিমান জাতি ভাবি ( যেটাও যদি ঠিক ভাবে পারত! কারন লেনিন যে ইন্টেলেকচুয়াল ফ্রড সেটাও বোঝার ক্ষমতা বাঙালী বুদ্ধিমত্তায় নেই ) । অথচ বাঙালী যাদের বুদ্ধিজীবি ভাবে-তাদের জ্ঞান এবং বুদ্ধির দৌড় পাতে দেওয়ার যোগ্য বলে আমি মনে করি না। রবীন্দ্রনাথ লেখক হিসাবে সেরা হতে পারেন, বিবেকানন্দ ধর্মগুরু হিসাবে কালজয়ী হতে পারেন, নেতাজির দেশপ্রেম অতুলনীয় হতে পারে, কিন্ত এদের কেও বাঙালীকে কোন রাজনৈতিক দিশা দেখাতে পারেন নি। এদের কেওই সেই ভাবে রাজনৈতিক দর্শনের গভীরে যান নি। সেই ভাবে বাঙালীর রাজনৈতিক দর্শন তৈরী হয় নি। ফলে দেশভাগের দুঃখ যন্ত্রনাকে সম্বল করে যখন কমিউনিস্টরা উঠেছে-বাংলায় হাঁসজারু বামপন্থী তৈরী হয়েছে। যারা পকেটে, প্রেমে, মাকালী, মহম্মদ, মার্ক্সে-সবর্ত্র আছেন। গভীরতাহীন, ককটেল বাঙালী তৈরী হয়েছে। যার ফল আজকে বাঙালীর জীবনে রাজনৈতিক শুন্যতা। না আছে নেতা, না আছে রাজনীতি, না শিল্প-আছে শুধু সারদা!
অথচ একবিংশ শতাব্দি বাঙালীর হতে পারত। কারন এই শতাব্দিতে জ্ঞান এবং বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে, জাতি এবং ব্যক্তির জীবনে উন্নতি সম্ভব। সেটা নাকরে বাঙালীর বুদ্ধি খাটে চিট ফান্ডে, পরনিন্দায়, গুজবে, মৌলবাদ প্রশয় দিয়ে ভোট টানা, লোক ঠকানোর ব্যবসায়। আমি বাংলায় কোন রাজনৈতিক নেতা দেখতে পাচ্ছি না যারা রাজ্যটাকে ভবিষ্যতের পথ দেখাবে। জাতিটাকে এই অন্ধকার থেকে তুলে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাবে। কোন রোডম্যাপ নেই ।
কিন্ত এই শুন্যতার একটা বড় কারন বাঙালীর কোন রাজনৈতিক দর্শন নেই অথচ এরাই রাজনীতি নিয়ে সময় নষ্ট করে বেশী।
একবিংশ শতাব্দিতে জাতি হিসাবে বাঙালীর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হওয়ার পেছনে সব থেকে বড় কারন, বাঙালী যুদ্ধ করতে জানে না। জলবায়ুর কারনে বাঙালী অলস এবং ভীতু। অথচ একবিংশ শতাব্দি জ্ঞান বিজ্ঞানের শতাব্দি হওয়াতে এখানে বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে বাঙালীর এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল।
আমরা দুএক পিস রবীন্দ্রনাথ, অমর্ত্য সেন নামিয়ে, দুপাতা লেনিন পড়ে নিজেদের বুদ্ধিমান জাতি ভাবি ( যেটাও যদি ঠিক ভাবে পারত! কারন লেনিন যে ইন্টেলেকচুয়াল ফ্রড সেটাও বোঝার ক্ষমতা বাঙালী বুদ্ধিমত্তায় নেই ) । অথচ বাঙালী যাদের বুদ্ধিজীবি ভাবে-তাদের জ্ঞান এবং বুদ্ধির দৌড় পাতে দেওয়ার যোগ্য বলে আমি মনে করি না। রবীন্দ্রনাথ লেখক হিসাবে সেরা হতে পারেন, বিবেকানন্দ ধর্মগুরু হিসাবে কালজয়ী হতে পারেন, নেতাজির দেশপ্রেম অতুলনীয় হতে পারে, কিন্ত এদের কেও বাঙালীকে কোন রাজনৈতিক দিশা দেখাতে পারেন নি। এদের কেওই সেই ভাবে রাজনৈতিক দর্শনের গভীরে যান নি। সেই ভাবে বাঙালীর রাজনৈতিক দর্শন তৈরী হয় নি। ফলে দেশভাগের দুঃখ যন্ত্রনাকে সম্বল করে যখন কমিউনিস্টরা উঠেছে-বাংলায় হাঁসজারু বামপন্থী তৈরী হয়েছে। যারা পকেটে, প্রেমে, মাকালী, মহম্মদ, মার্ক্সে-সবর্ত্র আছেন। গভীরতাহীন, ককটেল বাঙালী তৈরী হয়েছে। যার ফল আজকে বাঙালীর জীবনে রাজনৈতিক শুন্যতা। না আছে নেতা, না আছে রাজনীতি, না শিল্প-আছে শুধু সারদা!
অথচ একবিংশ শতাব্দি বাঙালীর হতে পারত। কারন এই শতাব্দিতে জ্ঞান এবং বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে, জাতি এবং ব্যক্তির জীবনে উন্নতি সম্ভব। সেটা নাকরে বাঙালীর বুদ্ধি খাটে চিট ফান্ডে, পরনিন্দায়, গুজবে, মৌলবাদ প্রশয় দিয়ে ভোট টানা, লোক ঠকানোর ব্যবসায়। আমি বাংলায় কোন রাজনৈতিক নেতা দেখতে পাচ্ছি না যারা রাজ্যটাকে ভবিষ্যতের পথ দেখাবে। জাতিটাকে এই অন্ধকার থেকে তুলে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাবে। কোন রোডম্যাপ নেই ।
কিন্ত এই শুন্যতার একটা বড় কারন বাঙালীর কোন রাজনৈতিক দর্শন নেই অথচ এরাই রাজনীতি নিয়ে সময় নষ্ট করে বেশী।
No comments:
Post a Comment