চুমু খাওয়া নিয়ে লিব্যারাল বনাম রক্ষণশীলদের ফেসবুক যুদ্ধ বেশ চিত্তাকর্ষক। আমি নিশ্চিত যেসব রক্ষণশীলরা প্রকাশ্যে চুমুর বিরুদ্ধে কটাক্ষ করছেন, তাদের জীবনে কোন প্রেমিকা জোটে নি। বাবা-মা পেপার দেখেশুনে যাকে ফুলশয্যার রাতে মশারীর মধ্যে ঢুকিয়েছে, সেটাই সম্ভবত তাদের প্রথম চুমু খাওয়ার অভিজ্ঞতা। ফলে প্রেমিকার সাথে লেকের ধারে বা নদীর ধারে ঘুরে পুলিশের চোখ রাঙানি খাওয়ার দুঃসহ রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা এদের নেই।
চুমু খাওয়ার আন্দোলনের সাথে প্রগতিশীলতার সম্পর্ক নেই -কিন্ত এটা নরনারীর বেসিক রাইট বা হিউমান রাইটের অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। ভারতে এমনিতেই ছেলে মেয়েদের মেলামেশার ব্যাপারে প্রচুর রক্ষণশীলতা-যা ছেলেদের যৌন বিকৃতির মূল কারন। প্রকাশ্যে চুমু খাওয়ার অধিকার না দিলে, সেই বিকৃতি আরো বাড়বে।
আর এত ভাবার কিছু নেই । সব সভ্য দেশে নারীপুরুষ প্রকাশ্যেই চুমু খায়। অসভ্যদেশে দরজাবন্ধ করে খেতে হয়! এখন ভারত সভ্যতা না অসভ্যতার দিকে এগোবে এটা আপনারাই ঠিক করুন। তবে বলবেন না যে প্যাশ্চাত্যের অন্ধ হনুকরন আমরা কেন করবো? কারন সুযোগ পেলে আমেরিকা বা ইংল্যান্ডে ভিসার লাইনে এই সব আমেরিকা বিরোধি রক্ষনশীল এবং লিব্যারালরা সবার আগে দাঁড়াবে।
দুই নারীপুরুষ প্রেম করছে -এদেখতেও ভাল লাগে। ভারতে কাফে কফিডে গুলোতে এই জন্যেই বসে আড্ডাদিতে ভাল লাগে যে চারিদিকে কত দম্পত্তি প্রেম করে। এসব দেখলেই মনটা বেশ ভাল লাগে। কারন ভালোবাসা আর প্রেম থেকেই সৃষ্টির শুরু।
চুমু খাওয়ার আন্দোলনের সাথে প্রগতিশীলতার সম্পর্ক নেই -কিন্ত এটা নরনারীর বেসিক রাইট বা হিউমান রাইটের অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। ভারতে এমনিতেই ছেলে মেয়েদের মেলামেশার ব্যাপারে প্রচুর রক্ষণশীলতা-যা ছেলেদের যৌন বিকৃতির মূল কারন। প্রকাশ্যে চুমু খাওয়ার অধিকার না দিলে, সেই বিকৃতি আরো বাড়বে।
আর এত ভাবার কিছু নেই । সব সভ্য দেশে নারীপুরুষ প্রকাশ্যেই চুমু খায়। অসভ্যদেশে দরজাবন্ধ করে খেতে হয়! এখন ভারত সভ্যতা না অসভ্যতার দিকে এগোবে এটা আপনারাই ঠিক করুন। তবে বলবেন না যে প্যাশ্চাত্যের অন্ধ হনুকরন আমরা কেন করবো? কারন সুযোগ পেলে আমেরিকা বা ইংল্যান্ডে ভিসার লাইনে এই সব আমেরিকা বিরোধি রক্ষনশীল এবং লিব্যারালরা সবার আগে দাঁড়াবে।
দুই নারীপুরুষ প্রেম করছে -এদেখতেও ভাল লাগে। ভারতে কাফে কফিডে গুলোতে এই জন্যেই বসে আড্ডাদিতে ভাল লাগে যে চারিদিকে কত দম্পত্তি প্রেম করে। এসব দেখলেই মনটা বেশ ভাল লাগে। কারন ভালোবাসা আর প্রেম থেকেই সৃষ্টির শুরু।
No comments:
Post a Comment