এস এফ আই এর ছাত্রদের পুলিশ পিটিয়েছে। ওটা কিন্ত বঙ্গের কালচার। পুলিশ ক্ষমতাসীন পার্টির ঠাঙারে বাহিনী। সিপিএমের আমলে পুলিশ কঙু, তিনুদের পেটাতো। তাহলে তৃনমূলের বিরুদ্ধে সিপিএমের ক্ষোভ/অভিযোগ কে শুনবে? সবাই জানে সিপিএম আসলেও ওই ক খ হইবে না । যে যায় লঙ্কায়, সেই আসল রাবন । স্বৈরাচারী রাজার শুধু আলখাল্লা বদল হয়। তাতে বগলে ঘামের গন্ধ যায় না ।
সমস্যা ভারতের সংবিধানে। পুলিশ কেন রাজ্যসরকারের হাতে থাকবে? আমেরিকাতে পুলিশ জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের হাতে। এখানে অপরাধ করলে গভর্নরকে হামেশাই জেলে ঢোকায় পুলিশ। ফলে কোন রাজনৈতিক পার্টি পুলিশকে নিজেদের ঠ্যাঙারে বাহিনী হিসাবে ব্যবহার করতে পারে না । যা গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।
যেসব ছেলেমেয়েরা কাল লাঠি খেয়েছে-তাদের জন্য দুঃখ হচ্ছে। কিন্ত তাদের রক্তের ওপর ভোট বাক্সে রিটার্ন অব ইনভেস্টমেন্ট হবে না -কারন তারা এমন একটা পার্টির সদস্য যাদের গণতান্ত্রিক কালচারের ওপর সাধারন মানুষত ছেরেই দিলাম-সিনিয়ার পার্টি মেম্বারদের ও বিশ্বাস নেই । খামকা শেয়ালমামা যদি মুর্গীচুরির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে , কে আর শুনবে? বরং সংবিধান বদলের দাবী উঠুক।
"সিপিএম" বা "তৃনমূলকে" জেতানোর চেয়ে, লোকে সিস্টেম বা সংবিধানকে আরো ভাল করার দিকে জোর দিক। সিপিএম বা তিনোরা সিস্টেমের প্রোডাক্ট। মেশিন বাজে হলে, মাল ও বাজেই হবে।
সমস্যা ভারতের সংবিধানে। পুলিশ কেন রাজ্যসরকারের হাতে থাকবে? আমেরিকাতে পুলিশ জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের হাতে। এখানে অপরাধ করলে গভর্নরকে হামেশাই জেলে ঢোকায় পুলিশ। ফলে কোন রাজনৈতিক পার্টি পুলিশকে নিজেদের ঠ্যাঙারে বাহিনী হিসাবে ব্যবহার করতে পারে না । যা গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর।
যেসব ছেলেমেয়েরা কাল লাঠি খেয়েছে-তাদের জন্য দুঃখ হচ্ছে। কিন্ত তাদের রক্তের ওপর ভোট বাক্সে রিটার্ন অব ইনভেস্টমেন্ট হবে না -কারন তারা এমন একটা পার্টির সদস্য যাদের গণতান্ত্রিক কালচারের ওপর সাধারন মানুষত ছেরেই দিলাম-সিনিয়ার পার্টি মেম্বারদের ও বিশ্বাস নেই । খামকা শেয়ালমামা যদি মুর্গীচুরির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে , কে আর শুনবে? বরং সংবিধান বদলের দাবী উঠুক।
"সিপিএম" বা "তৃনমূলকে" জেতানোর চেয়ে, লোকে সিস্টেম বা সংবিধানকে আরো ভাল করার দিকে জোর দিক। সিপিএম বা তিনোরা সিস্টেমের প্রোডাক্ট। মেশিন বাজে হলে, মাল ও বাজেই হবে।
1 comment:
রাজ্য সরকারের হাত থেকে পুলিশ নিতে চাইলে রাজনৈতিক দলগুলো রাজি হবে তো?
Post a Comment