আমেরিকা নিয়ে ভারতের বামেরা এত আজগুবি হিজিবিজি ধারনা বাজারে খাইয়েছে, যার সবটাই কুখাদ্য বা নাখাদ্য। সব থেকে বড় কথা একটা দেশ ভাল বা খারাপ-এই ভাল খারাপের ধারনাটাও অর্থহীন। যাহাই ভাল, তাহার মধ্যেই খারাপ। মুদ্রার দুই পিঠ। আমি দুদিকেরই কিছু ভুল চিত্র তুলে দিচ্ছি ঃ
(১) ভারতের অনেকে মনে করে-প্রবাসী ভারতীয়রা আমেরিকাতে সেকন্ড ক্লাস সিটিজেন। বাস্তব পুরো উলটো। আমেরিকাতে ভারতীয়রা ইমিগ্রান্টদের মধ্যে সব থেকে বেশী ধণী, শিক্ষিত এবং রাজনৈতিক ভাবে ইনফ্লুয়েন্সিয়াল ( অর্থের কারনে)। বাস্তব হচ্ছে অনেক প্রবাসীই ভারতে এলেবেলে থেকে যেত-কিন্ত আমেরিকান সিস্টেমে এসে করে বড় হয়েছে।
(২) আরেক ভুল ধারনা আমেরিকা বিদেশে বোম মারে বলে এই দেশের লোকেরা ধনী বা আয়েশ করে থাকে। এগুলো এতই আজগুবি-অন্য একটা থ্রেডে এই নিয়ে বিশদ বিতর্ক চলছে। বাস্তব হচ্ছে, গত শতাব্দির সব কার্যকরী আবিস্কার-যা আমরা ব্যবহার করি-ট্রানজিস্টর , অটোমোবিল, আই সি, বিদ্যুৎ, টিভি, কম্পিঊটার ইন্টারনেট, স্মার্টফোন, দামি সব ওষুধ-সব কিছুই আমেরিকার আবিস্কার। বৃটিশ বা জার্মানরা ডিস্টান্ট সেকেন্ড। আমেরিকার অর্থনীতির চালিকা শক্তি আবিস্কার। গোটা পৃথিবী গবেষনাতে যা খরচ করে, আমেরিকা তার থেকে বেশী করে-এবং জানে, কিভাবে সেটা থেকে সোনা ফলাতে হয়। আমি প্রতিদিনই সেসব লোকেদের দেখা পায়-যারা ইংল্যান্ড, জার্মানি, জাপান থেকে আমেরিকাতে এসেছে-কারন এই দেশই কেবল নতুন চিন্তার কদর করে-তাদের ধণী বানায়। বাকী দেশেগুলিতে নতুন চিন্তার জনকদের খোরাক করা হয়।
বেসিক্যালি আমেরিকাতে আমরা শিখি " মানুষ এবং তার ক্ষমতায়" বিশ্বাস রাখতে। বাজে আমেরিকান, চোর আমেরিকান, বোমা ফেলা আমেরিকান-সবই আছে-কিন্ত তাদের ওপরে আছে স্টিভ জবস বা বিলগেটসের মতন আমেরিকান। যাদের চিন্তা এবং কর্ম পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। যেখানে লেনিন , স্টালিনের কুকর্মে পৃথিবী শুধুই পিছিয়েছে।
বামেদের উলটো পালটা চক্রান্ত তত্ত্বে বিশ্বাস করার লোকেদের সংখ্যা এমনিতেই কমে এসেছে। আমেরিকা নিয়ে তাদের ভাটতত্ত্বে পাত্তা দিতে হবে এমন না । কারন আমেরিকার ভিসার লাইনে সবার আগে দাঁড়ায় বামপন্থী ছাত্ররা। তবে লাইনে দাঁড়িয়েও ইল্যুশনে অনেকেই ভোগেন।
(১) ভারতের অনেকে মনে করে-প্রবাসী ভারতীয়রা আমেরিকাতে সেকন্ড ক্লাস সিটিজেন। বাস্তব পুরো উলটো। আমেরিকাতে ভারতীয়রা ইমিগ্রান্টদের মধ্যে সব থেকে বেশী ধণী, শিক্ষিত এবং রাজনৈতিক ভাবে ইনফ্লুয়েন্সিয়াল ( অর্থের কারনে)। বাস্তব হচ্ছে অনেক প্রবাসীই ভারতে এলেবেলে থেকে যেত-কিন্ত আমেরিকান সিস্টেমে এসে করে বড় হয়েছে।
(২) আরেক ভুল ধারনা আমেরিকা বিদেশে বোম মারে বলে এই দেশের লোকেরা ধনী বা আয়েশ করে থাকে। এগুলো এতই আজগুবি-অন্য একটা থ্রেডে এই নিয়ে বিশদ বিতর্ক চলছে। বাস্তব হচ্ছে, গত শতাব্দির সব কার্যকরী আবিস্কার-যা আমরা ব্যবহার করি-ট্রানজিস্টর , অটোমোবিল, আই সি, বিদ্যুৎ, টিভি, কম্পিঊটার ইন্টারনেট, স্মার্টফোন, দামি সব ওষুধ-সব কিছুই আমেরিকার আবিস্কার। বৃটিশ বা জার্মানরা ডিস্টান্ট সেকেন্ড। আমেরিকার অর্থনীতির চালিকা শক্তি আবিস্কার। গোটা পৃথিবী গবেষনাতে যা খরচ করে, আমেরিকা তার থেকে বেশী করে-এবং জানে, কিভাবে সেটা থেকে সোনা ফলাতে হয়। আমি প্রতিদিনই সেসব লোকেদের দেখা পায়-যারা ইংল্যান্ড, জার্মানি, জাপান থেকে আমেরিকাতে এসেছে-কারন এই দেশই কেবল নতুন চিন্তার কদর করে-তাদের ধণী বানায়। বাকী দেশেগুলিতে নতুন চিন্তার জনকদের খোরাক করা হয়।
বেসিক্যালি আমেরিকাতে আমরা শিখি " মানুষ এবং তার ক্ষমতায়" বিশ্বাস রাখতে। বাজে আমেরিকান, চোর আমেরিকান, বোমা ফেলা আমেরিকান-সবই আছে-কিন্ত তাদের ওপরে আছে স্টিভ জবস বা বিলগেটসের মতন আমেরিকান। যাদের চিন্তা এবং কর্ম পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। যেখানে লেনিন , স্টালিনের কুকর্মে পৃথিবী শুধুই পিছিয়েছে।
বামেদের উলটো পালটা চক্রান্ত তত্ত্বে বিশ্বাস করার লোকেদের সংখ্যা এমনিতেই কমে এসেছে। আমেরিকা নিয়ে তাদের ভাটতত্ত্বে পাত্তা দিতে হবে এমন না । কারন আমেরিকার ভিসার লাইনে সবার আগে দাঁড়ায় বামপন্থী ছাত্ররা। তবে লাইনে দাঁড়িয়েও ইল্যুশনে অনেকেই ভোগেন।
No comments:
Post a Comment