পাকিস্থানে স্কুলশিশু গণহত্যায় চারিদিকে ইসলামের বিরুদ্ধে ছিঃছিঃ। ইসলাম সভ্যতার স্কাম, পিট, নর্দমার জল। আরো অনেক কিছু লেখা ভেসে আসছে। এটাও সত্য পৃথিবীর কুখ্যাত, খতরনাক দশটি দেশের নটি মুসলমানদের দেশ। দশমটিও যদিও খ্রীষ্ঠান প্রধান-এটি বিপজ্জনক ইসলামের জন্য। তালিকায় সবার ওপরে উঠে আসায় সবচেয়ে ভয়ংকর রাষ্ট্র হয়েছে ইরাক। শীর্ষ ১০টি ভয়ংকর রাষ্ট্রের তালিকা হচ্ছে-
১) ইরাক (৯৭% মুসলিম)
২) নাইজেরিয়া (৫৯.৭ মুসলিম, ৪০.৩% খ্রিষ্টান) ,
৩) সোমালিয়া (৯৯.৮% মুসলিম),
৪) আফগানিস্তান (৯৯% মুসলিম),
৫) ইয়েমেন (৯৯% মুসলিম),
৬) সিরিয়া (৯০% মুসলিম) ,
৭) লিবিয়া (৯৭% মুসলিম),
৮) পাকিস্তান (৯৮% মুসলিম),
৯) মিসর ( ৯০% মুসলিম)
১০) কেনিয়া (৮২.৫% খ্রিষ্টান, ১১.১ মুসলিম) ।
কিন্ত এত কিছু প্রমানের পরেও আমি ইসলামকে হিন্দু বা খ্রীষ্ঠান ধর্মের থেকে আলাদা কিছু ভাবতে নারাজ। কারন ধর্মটা একটা যুগের সামাজিক চাহিদা থেকে উদ্ভুত। স্যোশাল কনস্ট্রাক্ট। আমি ইসলামে এমন কিছু পায় নি যাতে মনে হয়েছে ধর্মটা খ্রীষ্ঠানদের থেকে আলাদা। কিন্ত তা স্বত্বেও পৃথিবী অধিকাংশ অসভ্যতা, অপরাধ, সন্ত্রাস মুসলমানরাই কেন করে ধর্মের নামে, সেটার উৎস কিন্ত বিশ্বরাজনীতি। অবশ্য আমি দাবী করছি না ইসলাম রাজনীতির থেকে আলাদা। কারন ইসলাম সহ সব ধর্মের উৎসের মূলেই আছে রাজনৈতিক চাহিদা। সমস্যা এখানেই যে মুসলমান সমাজে একজন বাচ্চাকে যেভাবে জোর করে আল্লার মুমিন বাঁদর বানানো হয়, অন্য ধর্মে সময়ের প্রগতির সাথে সাথে, সেই ধর্মীয় চাপ আর নেই । নইলে প্র্যাক্টিক্যালি স্পিকিং বৈদিক হিন্দু ধর্ম ইসলামের থেকেও অনেক বাজে।কিন্ত হিন্দুরা আর্থ সামাজিক প্রগতির কারনে বা মার্কেটের চাপে যেটুকু ধর্মের কুহেলিকা থেকে বেড়োতে পেরেছে, মুসলমানরা পারে নি। এই যে পারে নি-এর পেছনে কিন্ত ইসলামের ভূমিকা নেই । এই পারে নির মূল কারন মুসলমানদের আধুনিক মার্কেটের সাথে যুক্ত করার প্রক্রিয়াটা চলছে-কিন্ত শ্লো। বাংলাদেশে বা ভারতে যেসব মুসলমানরা আধুনিক অর্থনীতি যেমন আইটির সাথে যুক্ত হতে পেরেছে, তারা হয়ত ম্যাক্সিমাম, আই সিসের টুইটার একাউন্ট চালাবে কিন্ত বোমা হাতে বেড়োবে না । অনেকেই হয়ত বলবেন আধুনিক অর্থনীতি এবং নামাজ, রোজা, শীতলা মায়ের উপোস একসাথে চলতেই পারে, কিন্ত আমার মতে সেটা বোধ হয় চিন্তার দৈন্যতা। হ্যা, আধুনিক প্রযুক্তি, অর্থনীতির সাথে যুক্ত অনেক হিন্দু মুসলমান এখনো ধার্মিক, মৌলবাদি ধার্মিক। কিন্ত ধৈর্য্য রাখুন। প্রযুক্তিই তাদের ডাইলুইট করবে।
মুসলমানদের প্রতি বিদ্বেশ ছড়ানোর সময় এটা না । এটা ভাবার সময় ধর্ম আদৌ মানুষের ভাল কিছু করতে পারে কি না । আমি জানি এই ফোরামেও লোকনাথ বাবা বা বিবেকানন্দের বা ইসলামের অনেক লয়াল সদস্য পাব তারা বলবেন কেন বাপু, ইশ্বরে বা বাবা মায় বিশ্বাস করে একটু মানসিক শান্তিতে থাকি। আমাদের সাথে ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের কি সম্পর্ক?
প্রথমত আফিং বা মাল খেয়েও মানসিক শান্তি আসে। ঈশ্বরে মন রেখে যে শান্তি, তা মদ্যপের হাই ভাবের চেয়ে আলাদা না । এবং সেই ভাববাদ বাস্তব দ্বায়িত্ব এড়িয়ে আত্মপ্রতাড়না। আর দ্বিতীয়ত এই ধরনের ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং নিরীহ ঈশ্বর ভক্তদের আক্সওম এক। ইশ্বর সর্বশক্তিমান। সর্ব ইচ্ছামান। একজন ধর্মীয় উগ্রবাদি যখন এই বাচ্চাদের মারছিল, সে কিন্ত ভেবেছে সে আল্লার ইচ্ছাতেই এই কাজ করছে। বকোহারাম যখন বাচ্চা স্কুল বালিকাদের ধর্ষন করছিল, তারা কিন্ত তা আল্লার ইচ্ছাতেই তা করেছে!! এখন আল্লাভক্তরা বলবেন, তাহা আল্লা ইচ্ছার না । ওরা শয়তান। কিন্ত তাতে কি? কে শয়তান না ? নোয়াখালির দাঙ্গায় যেসব হিন্দু নারী ধর্ষিত হয়েছিল, ধর্ষকরা মুসলমান ছিল, না ছিল শয়তান? নোয়াখালির দাঙ্গায় জোর করে প্রায় আট হাজার হিন্দু রমনীকে বলাৎকার করে ইসলামে নিয়ে আসা হয়। তারাত বাংলাদেশে মুসলমান সমাজে বীরের মর্যাদা পায়!! সুতরাং শয়তানের তত্ত্ব দিয়ে ইসলামের কুকীর্তি লুকানো যাবে না ।
বাস্তব এটাই। আমরা একবিংশ শতাব্দির দিকে এগোচ্ছি। প্রযুক্ত এতটাই এগোচ্ছে ৯৫% মানুষ এখন যা করছে আগামী ২০ বছরের মধ্যে সেই পেশা থাকবে না । একমাত্র তারাই করে খেতে পারবে যারা কম্পিউটারকে চিন্তায় হারাতে পারবে। ধার্মিক লোকেরা এত নিম্নবুদ্ধির হয়, তারা যে আগামীর প্রতিযোগিতায় টিকবে না সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। ফলে বেকারত্বের কারনে তারা নিজেদের মধ্যেই মুশল পর্ব চালাবে। তবে এটাও নিশ্চিত আপনারা প্রতিদিন ইসলামিক সন্ত্রাসের অনেক সার্কাস দেখতেই থাকবেন। কিন্ত এসব দেশলাই এর কাঠি। নিভে যাওয়ার আগে জ্বলে ওঠা।
১) ইরাক (৯৭% মুসলিম)
২) নাইজেরিয়া (৫৯.৭ মুসলিম, ৪০.৩% খ্রিষ্টান) ,
৩) সোমালিয়া (৯৯.৮% মুসলিম),
৪) আফগানিস্তান (৯৯% মুসলিম),
৫) ইয়েমেন (৯৯% মুসলিম),
৬) সিরিয়া (৯০% মুসলিম) ,
৭) লিবিয়া (৯৭% মুসলিম),
৮) পাকিস্তান (৯৮% মুসলিম),
৯) মিসর ( ৯০% মুসলিম)
১০) কেনিয়া (৮২.৫% খ্রিষ্টান, ১১.১ মুসলিম) ।
কিন্ত এত কিছু প্রমানের পরেও আমি ইসলামকে হিন্দু বা খ্রীষ্ঠান ধর্মের থেকে আলাদা কিছু ভাবতে নারাজ। কারন ধর্মটা একটা যুগের সামাজিক চাহিদা থেকে উদ্ভুত। স্যোশাল কনস্ট্রাক্ট। আমি ইসলামে এমন কিছু পায় নি যাতে মনে হয়েছে ধর্মটা খ্রীষ্ঠানদের থেকে আলাদা। কিন্ত তা স্বত্বেও পৃথিবী অধিকাংশ অসভ্যতা, অপরাধ, সন্ত্রাস মুসলমানরাই কেন করে ধর্মের নামে, সেটার উৎস কিন্ত বিশ্বরাজনীতি। অবশ্য আমি দাবী করছি না ইসলাম রাজনীতির থেকে আলাদা। কারন ইসলাম সহ সব ধর্মের উৎসের মূলেই আছে রাজনৈতিক চাহিদা। সমস্যা এখানেই যে মুসলমান সমাজে একজন বাচ্চাকে যেভাবে জোর করে আল্লার মুমিন বাঁদর বানানো হয়, অন্য ধর্মে সময়ের প্রগতির সাথে সাথে, সেই ধর্মীয় চাপ আর নেই । নইলে প্র্যাক্টিক্যালি স্পিকিং বৈদিক হিন্দু ধর্ম ইসলামের থেকেও অনেক বাজে।কিন্ত হিন্দুরা আর্থ সামাজিক প্রগতির কারনে বা মার্কেটের চাপে যেটুকু ধর্মের কুহেলিকা থেকে বেড়োতে পেরেছে, মুসলমানরা পারে নি। এই যে পারে নি-এর পেছনে কিন্ত ইসলামের ভূমিকা নেই । এই পারে নির মূল কারন মুসলমানদের আধুনিক মার্কেটের সাথে যুক্ত করার প্রক্রিয়াটা চলছে-কিন্ত শ্লো। বাংলাদেশে বা ভারতে যেসব মুসলমানরা আধুনিক অর্থনীতি যেমন আইটির সাথে যুক্ত হতে পেরেছে, তারা হয়ত ম্যাক্সিমাম, আই সিসের টুইটার একাউন্ট চালাবে কিন্ত বোমা হাতে বেড়োবে না । অনেকেই হয়ত বলবেন আধুনিক অর্থনীতি এবং নামাজ, রোজা, শীতলা মায়ের উপোস একসাথে চলতেই পারে, কিন্ত আমার মতে সেটা বোধ হয় চিন্তার দৈন্যতা। হ্যা, আধুনিক প্রযুক্তি, অর্থনীতির সাথে যুক্ত অনেক হিন্দু মুসলমান এখনো ধার্মিক, মৌলবাদি ধার্মিক। কিন্ত ধৈর্য্য রাখুন। প্রযুক্তিই তাদের ডাইলুইট করবে।
মুসলমানদের প্রতি বিদ্বেশ ছড়ানোর সময় এটা না । এটা ভাবার সময় ধর্ম আদৌ মানুষের ভাল কিছু করতে পারে কি না । আমি জানি এই ফোরামেও লোকনাথ বাবা বা বিবেকানন্দের বা ইসলামের অনেক লয়াল সদস্য পাব তারা বলবেন কেন বাপু, ইশ্বরে বা বাবা মায় বিশ্বাস করে একটু মানসিক শান্তিতে থাকি। আমাদের সাথে ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের কি সম্পর্ক?
প্রথমত আফিং বা মাল খেয়েও মানসিক শান্তি আসে। ঈশ্বরে মন রেখে যে শান্তি, তা মদ্যপের হাই ভাবের চেয়ে আলাদা না । এবং সেই ভাববাদ বাস্তব দ্বায়িত্ব এড়িয়ে আত্মপ্রতাড়না। আর দ্বিতীয়ত এই ধরনের ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং নিরীহ ঈশ্বর ভক্তদের আক্সওম এক। ইশ্বর সর্বশক্তিমান। সর্ব ইচ্ছামান। একজন ধর্মীয় উগ্রবাদি যখন এই বাচ্চাদের মারছিল, সে কিন্ত ভেবেছে সে আল্লার ইচ্ছাতেই এই কাজ করছে। বকোহারাম যখন বাচ্চা স্কুল বালিকাদের ধর্ষন করছিল, তারা কিন্ত তা আল্লার ইচ্ছাতেই তা করেছে!! এখন আল্লাভক্তরা বলবেন, তাহা আল্লা ইচ্ছার না । ওরা শয়তান। কিন্ত তাতে কি? কে শয়তান না ? নোয়াখালির দাঙ্গায় যেসব হিন্দু নারী ধর্ষিত হয়েছিল, ধর্ষকরা মুসলমান ছিল, না ছিল শয়তান? নোয়াখালির দাঙ্গায় জোর করে প্রায় আট হাজার হিন্দু রমনীকে বলাৎকার করে ইসলামে নিয়ে আসা হয়। তারাত বাংলাদেশে মুসলমান সমাজে বীরের মর্যাদা পায়!! সুতরাং শয়তানের তত্ত্ব দিয়ে ইসলামের কুকীর্তি লুকানো যাবে না ।
বাস্তব এটাই। আমরা একবিংশ শতাব্দির দিকে এগোচ্ছি। প্রযুক্ত এতটাই এগোচ্ছে ৯৫% মানুষ এখন যা করছে আগামী ২০ বছরের মধ্যে সেই পেশা থাকবে না । একমাত্র তারাই করে খেতে পারবে যারা কম্পিউটারকে চিন্তায় হারাতে পারবে। ধার্মিক লোকেরা এত নিম্নবুদ্ধির হয়, তারা যে আগামীর প্রতিযোগিতায় টিকবে না সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। ফলে বেকারত্বের কারনে তারা নিজেদের মধ্যেই মুশল পর্ব চালাবে। তবে এটাও নিশ্চিত আপনারা প্রতিদিন ইসলামিক সন্ত্রাসের অনেক সার্কাস দেখতেই থাকবেন। কিন্ত এসব দেশলাই এর কাঠি। নিভে যাওয়ার আগে জ্বলে ওঠা।
No comments:
Post a Comment