অল্প পোষ্ট করুন। কোয়ালিটির দিকে নজর দিন। জীবন খুব ক্ষনস্থায়ি। হুস করে উড়ে যাবে । কি হবে বায়োলজি দ্বারা পরিচালিত হয়ে এত ঝগড়া, নোংরামো করে? বরং প্রেম, ভালোবাসা, কাম, মদ্য, আড্ডা, কবিতা, গান এবং সুস্বাস্থ্য সহযোগে জীবনটাকে উপভোগ করুন। এই মহাবিশ্বের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র স্থান এবং কাল দখল করে আছেন আপনি। আজ থেকে একলাখ বছর পড়ে আপনার আমার কালমাত্র চিহ্ন থাকিবে না। যেখানে এই পৃথিবী হয়ত আরো একশো কোটি বছর বাসযোগ্য থাকবে । তারপরে পৃথিবী এত গরম হয়ে উঠবে সূর্য্যের প্রসারনের দরুন, মঙ্গল গ্রহে চলে যেতে হবে সব বাসিন্দাদের-সেটাও কিছুদিনের জন্য। তিনশোকোটি বছর পরে সূর্য্যের এত প্রসারন হবে সৌরজগতে থাকতে পারবে না, কোন প্রান। তখন অন্য যুব নক্ষত্র, বাসযোগ্য গ্রহের সন্ধানে ছুটবে মানুষ। বা অন্যগ্রহে তাদের কলোনী হয়ত আগে থেকেই তৈরী হবে। আর মানুষের ও বিবর্তন হবে-মানুষ থাকবে-- না সে তার চেতনাকে রোবটের মধ্যে পুরে দিয়ে বায়োলজি থেকে মুক্তি পাবে তাও জানি না।
মোদ্দা কথা আমাদের এত ইগো, অহংকার-এর মূল কারন এই বিপুল মহাবিশ্বে আমরা কত ক্ষুদ্র সেটা নিয়ে ভাবি না। আমাদের ভাবনার জগত ক্ষুদ্র-আমাদের চাকরি-আমাদের কামনা- অন্যের পেছনে পুটকিবাজি করা-এইসব নিয়ে জীবন কাটে। যতই চেষ্টা করুন বড় কবি, নেতা, কেউকেটা ইত্যাদি হওয়ার-কবির ভাষায় আপনার ধূলিমাত্র চিহ্নটুকুও থাকিবে না। কমিউনিজমের কথায় বলুন, আর ক্যাপিটালিজমের ভাষাতেই কথা বলুন-এসব কিছু থাকিবে না! অন্তিমে সেই শুন্যই!
সেই জন্য সব ধর্মগ্রন্থে একটি বানী সব ক্ষেত্রেই দেখি। সেটি হচ্ছে মৃত্যু জীবনের পরম সত্য জানা সত্ত্বেও মানুষ নিজেদের মধ্যে ঝগড়া যুদ্ধ করে সময় কাটায়। এই জন্যেই মানুষ মূর্খ্য। ভারতীয় দর্শনে এই জন্য জন্ম হয়েছে "মায়া"বাদের। কৃষ্ণ নারদকে দেখিয়েছিলেন বাস্তবতা ( রিয়ালিটি) আর জগৎসত্ত্বার পার্থক্য। উপনিষদের সেই গল্পটা ছিল রূপক-নারদ সব পেল-আবার হঠাৎ সব কিছু হারিয়েও ফেললো । কিছু পাওয়া মাত্র, আমাদের মধ্যে আমিত্ব-মহীরূহর মতন বাসা বাঁধে।
ফেসবুকে আমরা আসি দুদন্ড একটু আনন্দ করতে। আফটার অল ম্যামলস ত। মানুষ সঙ্গেই মানুষ ভাল থাকে । উদ্দেশ্যহীন এই জীবনে ওইটুকু আপাত উদ্দেশ্যের জন্য অন্যদের বাপান্ত করা ইত্যাদি নেহাৎ মূর্খামোর পরিচয়। আসুন আপনারা পরিণত হোন। এটুকু বুঝলেই ভাল, জীবনে কোন কিছু করেই কোন লাভ নেই। তাই যেকদিন আছেন, আনন্দে থাকুন। অন্যকে আনন্দে থাকতে দিন।
মোদ্দা কথা আমাদের এত ইগো, অহংকার-এর মূল কারন এই বিপুল মহাবিশ্বে আমরা কত ক্ষুদ্র সেটা নিয়ে ভাবি না। আমাদের ভাবনার জগত ক্ষুদ্র-আমাদের চাকরি-আমাদের কামনা- অন্যের পেছনে পুটকিবাজি করা-এইসব নিয়ে জীবন কাটে। যতই চেষ্টা করুন বড় কবি, নেতা, কেউকেটা ইত্যাদি হওয়ার-কবির ভাষায় আপনার ধূলিমাত্র চিহ্নটুকুও থাকিবে না। কমিউনিজমের কথায় বলুন, আর ক্যাপিটালিজমের ভাষাতেই কথা বলুন-এসব কিছু থাকিবে না! অন্তিমে সেই শুন্যই!
সেই জন্য সব ধর্মগ্রন্থে একটি বানী সব ক্ষেত্রেই দেখি। সেটি হচ্ছে মৃত্যু জীবনের পরম সত্য জানা সত্ত্বেও মানুষ নিজেদের মধ্যে ঝগড়া যুদ্ধ করে সময় কাটায়। এই জন্যেই মানুষ মূর্খ্য। ভারতীয় দর্শনে এই জন্য জন্ম হয়েছে "মায়া"বাদের। কৃষ্ণ নারদকে দেখিয়েছিলেন বাস্তবতা ( রিয়ালিটি) আর জগৎসত্ত্বার পার্থক্য। উপনিষদের সেই গল্পটা ছিল রূপক-নারদ সব পেল-আবার হঠাৎ সব কিছু হারিয়েও ফেললো । কিছু পাওয়া মাত্র, আমাদের মধ্যে আমিত্ব-মহীরূহর মতন বাসা বাঁধে।
ফেসবুকে আমরা আসি দুদন্ড একটু আনন্দ করতে। আফটার অল ম্যামলস ত। মানুষ সঙ্গেই মানুষ ভাল থাকে । উদ্দেশ্যহীন এই জীবনে ওইটুকু আপাত উদ্দেশ্যের জন্য অন্যদের বাপান্ত করা ইত্যাদি নেহাৎ মূর্খামোর পরিচয়। আসুন আপনারা পরিণত হোন। এটুকু বুঝলেই ভাল, জীবনে কোন কিছু করেই কোন লাভ নেই। তাই যেকদিন আছেন, আনন্দে থাকুন। অন্যকে আনন্দে থাকতে দিন।
No comments:
Post a Comment