এতদিন যা গুজব শোনা যাচ্ছিল-আজকে প্রেস কনফারেন্স ডেকে পরিষ্কার করলেন টাটা কনসালটং কতৃপক্ষ। ‘মাত্র’ ১% -অর্থাৎ টিসিএসের ১৩০০ কর্মী ছাঁটাই ‘হতে’ পারে-‘খারাপ’ কর্ম দক্ষতার জন্যে!
‘সামাজিক ভাবে দায়বদ্ধ’ টাটাগোষ্ঠির মিথ্যাচারিতা একটু দেখা যাক ওই একটা বাক্যের মধ্যে।
১। প্রথমত কোলকাতা, মাদ্রাস সর্বত্র ছাঁটাই চলছে গত দুমাস ধরে। অসমর্থিত সুত্রে খবর শুধু মাদ্রাসেই ২০০ কর্মী ছাঁটাই হয়েছে গত একমাসে। কোলকাতায় প্রতি সপ্তাহে দশ কুড়িজন করে ছাঁটাই চলছে-এটাও বন্ধুদের মুখে শোনা খবর।
২ অর্থাৎ শ্রম আইনকে এড়ানোর জন্যে মাস লেঅফ হচ্ছে না। নিয়মিত ছাঁটাই করে, আইনকে এড়ানো হচ্ছে।
৩ অসমর্থিত সূত্রের খবর বেঞ্চে-মানে কাজ নেই এমন কর্মীর সংখ্যা ২০-৪০%। বিশ্বজোড়া এই মন্দার ধাক্কায় সংখ্যাটা শিঘ্রই ২-৪% হবে না-বরং এবছরের শেষের দিকে ৬০% ও ছাড়াতে পারে। সুতরাং ১% না-তারা আরো অনেক বেশী কর্মীই ছাঁটাই করবেন। ১০% এর অনেক বেশী হলেও আশ্চর্য্য হব না। কিন্ত সৎ কথা বলার সাহস নেই। কারন তাহলে টাটাকে বিনে পয়সায় জমি দিয়ে যেসব রাজ্যে ডাকা হচ্ছে-শুধু রাজনৈতিক মাইলেজ নেওয়ার জন্যে- সেই খেলা রুদ্ধ হবে। তাই তারা গোপনে কত পার্সেন্ট ছাঁটাই করবেন, তারাই জানেন-কিন্ত বলবেন না। কর্মীদেরই যখন দায় নেই-তাদের কি দায় পড়েছে?
৪) বলা হচ্ছে এরা দক্ষতার অভাবে ছাঁটাই হচ্ছে। সম্পূর্ন মিথ্যে কথা। এদের সবাই গড়ে ৩-৫ বছরের কর্মী। এদের দিয়ে কাজ করিয়েই কোম্পানী মুনাফা তুলেছে। দক্ষতা আছে কি না প্রথম তিন মাসেই বোঝা যায়। সবথেকে বড় কথা টিসিএস এমন কিছু করে না, যে সাংঘাতিক বুদ্ধির লোক দরকার হয়। ওরা যা কাজ করে, সেই দক্ষতা একটা পাঁচ বছর টিসিএসে কাজ করা ছেলের নেই-এসব অবিশাস্য রকমের ঢপবাজি। ইনফোসিসেও নাকি ৫০০০ কর্মীকে নোটীশ ধরানো হয়েছে পুওর পাফর্মেন্সের জন্যে। অর্থাত ছাঁটাই এর পথ পরিস্কার করা হচ্ছে।
কিন্তু টি সিএস কতৃপক্ষের এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে না রুখে দাঁড়াচ্ছে টিসিএসের কর্মীরা না কোন রাজনৈতিক দল।
কর্মীদের অধিকাংশই নিও লিব্যারালিজমের জলহাওয়ায় বেড়ে ওঠা নন্দদুলাল-নিজেরটাই হিসাব করেছে এতদিন। মন্দা দেখে নি। মনে করেছে টাটা গেল ত কি হল-আই বি এম আছে। সব থেকে বেশী আছে নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস। তাই ১৩০,০০০ কর্মীর কোন ইউনিয়ান নেই। কারন ওদের সবাই ভাবে-ওরা সমাজের ওপরে। ওরা কি পাটকলের কর্মী যে ওদের ইউনিয়ান লাগবে?
রাজনীতির কথা ছেড়ে দিলাম। তারা আরো অধপতিত। টাটার বিরুদ্ধে কথা বললে যদি টাটা মটোরস বা টিসিএস সেই রাজ্যে না আসে? কে আগ বাড়িয়ে রিস্ক নেবে এই শিল্পপতি ভজনার ইঁদুর দৌড়ে?
ফল এই-টাটা, ইনফোসিস, ঊইপ্রো-এদের সবার এক লাখের ওপর কর্মী। ভারতের অন্যতম বৃহত্তম ইন্ডাষ্ট্রী। অথচ কোন ইউনিয়ান নেই এদের বাঁচানোর জন্যে। এরা উচ্চশিক্ষিত কুশলী-সবার ধারনা, নিজেরা ঠিক ম্যানেজ করে নেবে।
না ওরা নিজেদের ম্যানেজ করতে পারবে না। আমি আমেরিকায় দীর্ঘদিন চাকরি করার সুবাদে এখানকারকার ইঞ্জিনিয়াররা কি করে লে অফ ম্যানেজ করে অনেক দেখছি ত। হ্যাঁ টিসিএস ছাড়লে এই মন্দার বাজারে কিছু হয়ত জোটাবে কম মাইনায়। সেই পদ ও পদমর্যাদাও পাবে না নতুন কোম্পানীতে। তারপরে সেখানেও খারাপ দিন আসবে। সেখানেও ছাঁটাই হবে। এই অনিশ্চয়তা এবং ছাঁটাই নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে বাকী জীবন। ট্যালেন্ট কর্মদক্ষতা যতই থাকুক না কেন। আমি ট্যালেন্টেড আমেরিকান ইঞ্জিনিয়ার কম দেখিনি জীবনে। তাদর অধি্কংশই জীবনে ব্যার্থ। ফুটবলের মতন ছাঁটাই এর লাথি খেয়ে গোটা আমেরিকা ঘু্রছে এক চাকরি থেকে অন্য চাকরিতে।
এই ছাঁটাই ঠেকাতে অতি দ্রুত আই টির ছেলেদের ইউনিয়ান করা উচিত। আজকের দিনে স্যোশাল নেটওয়ার্কিং এর জন্যে অনেক দ্রুত ওরা এই কাজ করতে পারবে। এখনো সময় আছে ভারতের হায়ার এন্ড ফায়ার পলিসি আমেরিকার মতন নিষ্ঠুর হতে না দেওয়া। আমি আমার ছাঁটাই প্রবন্ধে এই নিয়ে লিখেছিলাম (এখানে দেখুন)।
টিসিএস ইনফোসিস ঊইপ্রো-গত চার পাঁচ বছর ধরে বছরে বিলিয়ান ডলার লাভ করেছে। এখনো যে লোকসানে চলছে তা নয়। যদিও লোকসান হয় সেটা সামান্যই হবে- আগের বছরগুলিতে যে বিলিয়ান ডলার লাভ করেছে তার তুলনায় যথসামান্য। তাহলে শুধু শেয়ার হোল্ডারদের খুশি করতে কেন হাজার হাজার শ্রমিকদের পরিবার গুলোকে ভাসিয়ে দেওয়া হবে? কোন যুক্তিতে? জীবনের উদ্ধেশ্য কি লাভ করা না জীবন ধারন করা?
যারা ভাবছেন ইউনিয়ান ছাড়া, শুধু নিজের যোগ্যতা দিয়ে বেঁচে থাকবেন-মুর্খের স্বর্গে বাস করছেন। ইতিহাসে অজ্ঞ। ১৮০০-১৮৫০ সাল অব্দি ইউরোপেও কোন শ্রমিক ইউনিয়ান ছিল না-কারন শিল্প বাড়ছিল দ্রুতগতিতে। যেমনটা আই টি বেড়েছে গত এক দশকে। ফলে সেদিনও শ্রমিক ভেবেছে ছাঁটাই ত কি হল-আরেকটা চাকরি-আরেকটা কোম্পানী আছে। ইউরোপে শিল্পায়নের প্রথম পঞ্চাশ বছর ভারতের গত দশ বছরের আই টির মতনই ফেয়ারী ল্যান্ড ছিল। কিন্ত শিল্পে একটা সময় ডিমিনিশিং রিটার্ন আসেই-মন্দা সৃষ্টি হয়। তখন আমাদের আই টি কর্মীরা যদি নিজেদের দাবি নিয়ে মালিক পক্ষের বিরুদ্ধে না ঘুরে দাঁড়াতে পারে, আজকের আমেরিকান আই টির লোকেদের মতন ভবঘুরে অবস্থায় বাকী জীবন কাটাবে।
আসলে আমাদের আইটির ছেলে মেয়েরা প্রায় সবাই মধ্যবিত্ত বাড়ির ছেলে। যা মাইনে পাচ্ছে তা ছিল ওদের কাছে কল্পনাতীত। তাই ওদের ধারনা ওরা শ্রমিক না-অন্য কিছু। এবং এই ফ্রি লেবার মার্কেটই ভাল। সেটা ততক্ষনই ঠিক-যতদিন লেবারের চাহিদা থাকে। না থাকলে এই ধরনের ভুল চিন্তার চেয়ে সাংঘাতিক কিছু হয় না। যদি এরা এই মন্দার বাজারে না শেখে-লে অফের অভিজ্ঞতা থেকেই শিখবে। শুধু একটাই ভয়-তখন হয়ত অনেক দেরী হয়ে যাবে।
‘সামাজিক ভাবে দায়বদ্ধ’ টাটাগোষ্ঠির মিথ্যাচারিতা একটু দেখা যাক ওই একটা বাক্যের মধ্যে।
১। প্রথমত কোলকাতা, মাদ্রাস সর্বত্র ছাঁটাই চলছে গত দুমাস ধরে। অসমর্থিত সুত্রে খবর শুধু মাদ্রাসেই ২০০ কর্মী ছাঁটাই হয়েছে গত একমাসে। কোলকাতায় প্রতি সপ্তাহে দশ কুড়িজন করে ছাঁটাই চলছে-এটাও বন্ধুদের মুখে শোনা খবর।
২ অর্থাৎ শ্রম আইনকে এড়ানোর জন্যে মাস লেঅফ হচ্ছে না। নিয়মিত ছাঁটাই করে, আইনকে এড়ানো হচ্ছে।
৩ অসমর্থিত সূত্রের খবর বেঞ্চে-মানে কাজ নেই এমন কর্মীর সংখ্যা ২০-৪০%। বিশ্বজোড়া এই মন্দার ধাক্কায় সংখ্যাটা শিঘ্রই ২-৪% হবে না-বরং এবছরের শেষের দিকে ৬০% ও ছাড়াতে পারে। সুতরাং ১% না-তারা আরো অনেক বেশী কর্মীই ছাঁটাই করবেন। ১০% এর অনেক বেশী হলেও আশ্চর্য্য হব না। কিন্ত সৎ কথা বলার সাহস নেই। কারন তাহলে টাটাকে বিনে পয়সায় জমি দিয়ে যেসব রাজ্যে ডাকা হচ্ছে-শুধু রাজনৈতিক মাইলেজ নেওয়ার জন্যে- সেই খেলা রুদ্ধ হবে। তাই তারা গোপনে কত পার্সেন্ট ছাঁটাই করবেন, তারাই জানেন-কিন্ত বলবেন না। কর্মীদেরই যখন দায় নেই-তাদের কি দায় পড়েছে?
৪) বলা হচ্ছে এরা দক্ষতার অভাবে ছাঁটাই হচ্ছে। সম্পূর্ন মিথ্যে কথা। এদের সবাই গড়ে ৩-৫ বছরের কর্মী। এদের দিয়ে কাজ করিয়েই কোম্পানী মুনাফা তুলেছে। দক্ষতা আছে কি না প্রথম তিন মাসেই বোঝা যায়। সবথেকে বড় কথা টিসিএস এমন কিছু করে না, যে সাংঘাতিক বুদ্ধির লোক দরকার হয়। ওরা যা কাজ করে, সেই দক্ষতা একটা পাঁচ বছর টিসিএসে কাজ করা ছেলের নেই-এসব অবিশাস্য রকমের ঢপবাজি। ইনফোসিসেও নাকি ৫০০০ কর্মীকে নোটীশ ধরানো হয়েছে পুওর পাফর্মেন্সের জন্যে। অর্থাত ছাঁটাই এর পথ পরিস্কার করা হচ্ছে।
কিন্তু টি সিএস কতৃপক্ষের এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে না রুখে দাঁড়াচ্ছে টিসিএসের কর্মীরা না কোন রাজনৈতিক দল।
কর্মীদের অধিকাংশই নিও লিব্যারালিজমের জলহাওয়ায় বেড়ে ওঠা নন্দদুলাল-নিজেরটাই হিসাব করেছে এতদিন। মন্দা দেখে নি। মনে করেছে টাটা গেল ত কি হল-আই বি এম আছে। সব থেকে বেশী আছে নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস। তাই ১৩০,০০০ কর্মীর কোন ইউনিয়ান নেই। কারন ওদের সবাই ভাবে-ওরা সমাজের ওপরে। ওরা কি পাটকলের কর্মী যে ওদের ইউনিয়ান লাগবে?
রাজনীতির কথা ছেড়ে দিলাম। তারা আরো অধপতিত। টাটার বিরুদ্ধে কথা বললে যদি টাটা মটোরস বা টিসিএস সেই রাজ্যে না আসে? কে আগ বাড়িয়ে রিস্ক নেবে এই শিল্পপতি ভজনার ইঁদুর দৌড়ে?
ফল এই-টাটা, ইনফোসিস, ঊইপ্রো-এদের সবার এক লাখের ওপর কর্মী। ভারতের অন্যতম বৃহত্তম ইন্ডাষ্ট্রী। অথচ কোন ইউনিয়ান নেই এদের বাঁচানোর জন্যে। এরা উচ্চশিক্ষিত কুশলী-সবার ধারনা, নিজেরা ঠিক ম্যানেজ করে নেবে।
না ওরা নিজেদের ম্যানেজ করতে পারবে না। আমি আমেরিকায় দীর্ঘদিন চাকরি করার সুবাদে এখানকারকার ইঞ্জিনিয়াররা কি করে লে অফ ম্যানেজ করে অনেক দেখছি ত। হ্যাঁ টিসিএস ছাড়লে এই মন্দার বাজারে কিছু হয়ত জোটাবে কম মাইনায়। সেই পদ ও পদমর্যাদাও পাবে না নতুন কোম্পানীতে। তারপরে সেখানেও খারাপ দিন আসবে। সেখানেও ছাঁটাই হবে। এই অনিশ্চয়তা এবং ছাঁটাই নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে বাকী জীবন। ট্যালেন্ট কর্মদক্ষতা যতই থাকুক না কেন। আমি ট্যালেন্টেড আমেরিকান ইঞ্জিনিয়ার কম দেখিনি জীবনে। তাদর অধি্কংশই জীবনে ব্যার্থ। ফুটবলের মতন ছাঁটাই এর লাথি খেয়ে গোটা আমেরিকা ঘু্রছে এক চাকরি থেকে অন্য চাকরিতে।
এই ছাঁটাই ঠেকাতে অতি দ্রুত আই টির ছেলেদের ইউনিয়ান করা উচিত। আজকের দিনে স্যোশাল নেটওয়ার্কিং এর জন্যে অনেক দ্রুত ওরা এই কাজ করতে পারবে। এখনো সময় আছে ভারতের হায়ার এন্ড ফায়ার পলিসি আমেরিকার মতন নিষ্ঠুর হতে না দেওয়া। আমি আমার ছাঁটাই প্রবন্ধে এই নিয়ে লিখেছিলাম (এখানে দেখুন)।
টিসিএস ইনফোসিস ঊইপ্রো-গত চার পাঁচ বছর ধরে বছরে বিলিয়ান ডলার লাভ করেছে। এখনো যে লোকসানে চলছে তা নয়। যদিও লোকসান হয় সেটা সামান্যই হবে- আগের বছরগুলিতে যে বিলিয়ান ডলার লাভ করেছে তার তুলনায় যথসামান্য। তাহলে শুধু শেয়ার হোল্ডারদের খুশি করতে কেন হাজার হাজার শ্রমিকদের পরিবার গুলোকে ভাসিয়ে দেওয়া হবে? কোন যুক্তিতে? জীবনের উদ্ধেশ্য কি লাভ করা না জীবন ধারন করা?
যারা ভাবছেন ইউনিয়ান ছাড়া, শুধু নিজের যোগ্যতা দিয়ে বেঁচে থাকবেন-মুর্খের স্বর্গে বাস করছেন। ইতিহাসে অজ্ঞ। ১৮০০-১৮৫০ সাল অব্দি ইউরোপেও কোন শ্রমিক ইউনিয়ান ছিল না-কারন শিল্প বাড়ছিল দ্রুতগতিতে। যেমনটা আই টি বেড়েছে গত এক দশকে। ফলে সেদিনও শ্রমিক ভেবেছে ছাঁটাই ত কি হল-আরেকটা চাকরি-আরেকটা কোম্পানী আছে। ইউরোপে শিল্পায়নের প্রথম পঞ্চাশ বছর ভারতের গত দশ বছরের আই টির মতনই ফেয়ারী ল্যান্ড ছিল। কিন্ত শিল্পে একটা সময় ডিমিনিশিং রিটার্ন আসেই-মন্দা সৃষ্টি হয়। তখন আমাদের আই টি কর্মীরা যদি নিজেদের দাবি নিয়ে মালিক পক্ষের বিরুদ্ধে না ঘুরে দাঁড়াতে পারে, আজকের আমেরিকান আই টির লোকেদের মতন ভবঘুরে অবস্থায় বাকী জীবন কাটাবে।
আসলে আমাদের আইটির ছেলে মেয়েরা প্রায় সবাই মধ্যবিত্ত বাড়ির ছেলে। যা মাইনে পাচ্ছে তা ছিল ওদের কাছে কল্পনাতীত। তাই ওদের ধারনা ওরা শ্রমিক না-অন্য কিছু। এবং এই ফ্রি লেবার মার্কেটই ভাল। সেটা ততক্ষনই ঠিক-যতদিন লেবারের চাহিদা থাকে। না থাকলে এই ধরনের ভুল চিন্তার চেয়ে সাংঘাতিক কিছু হয় না। যদি এরা এই মন্দার বাজারে না শেখে-লে অফের অভিজ্ঞতা থেকেই শিখবে। শুধু একটাই ভয়-তখন হয়ত অনেক দেরী হয়ে যাবে।
1 comment:
khub e bhulbhal akaat generalisation e bhora lekha!! lay-off is a bad sign I agree. but oi porjontoi amar agreement theme jai lekhar songe. bad performance even after 3-5 years is a real phenomenon. tomar kono ideai nei IT industry sombondhe ebong ekhane lok e ki kaj kore sei niye. ekjon clark er kaj korte beshi buddhi lage na bole clark der modhye high performer low performer thakbe na eta bola ekta churanto bokami.
Post a Comment