মমতা কি কি করলেন?
-বাংলাদেশের জামাতের সাথে সংপৃক্ত এবং ঘনিষ্ঠ এক সম্পাদককে রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছেন। মনে রাখবেন, জামাত হচ্ছে সেই পার্টি, যারা বাংলাদেশে হিন্দুদের ঘরবাড়ি এখনো জ্বলাচ্ছে। যেন পশ্চিম বঙ্গে আর কোন ভাল সংখ্যালঘু ছিল না। কেন নজরুলের মতন সৎ মুসলিমদের বাংলা থেকে সিপিএম বা তৃণমূল কেওই পাঠায় না?
ইয়েস ম্যান দরকার।
ইয়েস ম্যান কারা হয় জানেন ত?
-এর পরে কি ডি সিং। এলকেমিকে সেবি অনেক নোটিশ দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের ২০১২ সালের নির্দেশ-এলকেমি একটা অবৈধ সংস্থা। এলকেমি এই দেশের আইনের সুযোগ নিয়ে মামলা করে এসব ডিলে করাচ্ছে। যেমন সুব্রত রায় ও চেষ্টা করছে।
সব থেকে বড় কথা আইন যদি বাদ ও দিই-গণিতের নিয়মেই কোন চিট ফান্ডের ব্যবসা সৎ হতে পারে না। ওই লাভ কোন ব্যবসাতেই নেই যে এজেন্টদের ২০% দিয়ে, গ্রাহকদের ২০% সুদ দেওয়া যায়।
তারপরেও কেডি সিং তৃণমূলের রাজ্যসভার সদস্য। এক সারদা কান্ডেও এদের শিক্ষা হয় নি!
-কোলকাতা সহ গোটা রাজ্যের গণধর্ষনের কথা ছেড়েই দিলাম। কেঁচো খুড়তে গিয়ে অনেক সাপ বেড়োতে পারে। কিন্ত এটা সত্য সিপিএম আমলে এত ধর্ষন হত না। কারন পুলিশের শাসন না থাকলেও পার্টির শাসন ছিল। সেটার বাজে দিক অবশ্যই ছিল। কিন্ত ভালদিক ছিল এইটা যে পুলিশের হাত থেকে বাঁচলেও, পার্টির হাত থেকে বাঁচা ছিল অসম্ভব। পার্টির সমান্তরাল ইন্টেলিজেন্স ছিল শক্তিশালী। আজ সেটা নেই।
দিদির পপুলিস্ট গাঁটামোতে বাস পরিবহন অগাধ ভূপতিতলে। এরপরে মুকুল রায়, মদনমিত্র এরা কি সবাই জানেন। সরকারি প্যানেল কিভাবে তৈরী হচ্ছে, সেটাও সবাই দেখছেন।
তারপরেও বিরোধি শুন্য পশ্চিম বঙ্গ। ৩৫ বছর সিপিএম শাসনে সব থেকে বাজে দিকটা বোধ হয় এখন বোঝা যাচ্ছে। জনগণ এত কিছুর পরেও তৃণমূল বিরোধি হয়ে উঠতেই পারে-কিন্ত সিপিএমের দিকে যাবে না।
এ হচ্ছে জলে কুমির ডাঙায় বাঘের গল্প।
দেখা যাক পশ্চিম বঙ্গে আম আদমি পার্টি কিছু করতে পারে কি না। তবে তাদের নেতা দরকার।
বাংলার বুদ্ধিজীবি এবং বেশ্যাজীবিরা ত আবার পার্টির প্রাসাদ ছারা ভেক বদল করেন না। হাজার হলেও তারা পেশাদার।
-বাংলাদেশের জামাতের সাথে সংপৃক্ত এবং ঘনিষ্ঠ এক সম্পাদককে রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছেন। মনে রাখবেন, জামাত হচ্ছে সেই পার্টি, যারা বাংলাদেশে হিন্দুদের ঘরবাড়ি এখনো জ্বলাচ্ছে। যেন পশ্চিম বঙ্গে আর কোন ভাল সংখ্যালঘু ছিল না। কেন নজরুলের মতন সৎ মুসলিমদের বাংলা থেকে সিপিএম বা তৃণমূল কেওই পাঠায় না?
ইয়েস ম্যান দরকার।
ইয়েস ম্যান কারা হয় জানেন ত?
-এর পরে কি ডি সিং। এলকেমিকে সেবি অনেক নোটিশ দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের ২০১২ সালের নির্দেশ-এলকেমি একটা অবৈধ সংস্থা। এলকেমি এই দেশের আইনের সুযোগ নিয়ে মামলা করে এসব ডিলে করাচ্ছে। যেমন সুব্রত রায় ও চেষ্টা করছে।
সব থেকে বড় কথা আইন যদি বাদ ও দিই-গণিতের নিয়মেই কোন চিট ফান্ডের ব্যবসা সৎ হতে পারে না। ওই লাভ কোন ব্যবসাতেই নেই যে এজেন্টদের ২০% দিয়ে, গ্রাহকদের ২০% সুদ দেওয়া যায়।
তারপরেও কেডি সিং তৃণমূলের রাজ্যসভার সদস্য। এক সারদা কান্ডেও এদের শিক্ষা হয় নি!
-কোলকাতা সহ গোটা রাজ্যের গণধর্ষনের কথা ছেড়েই দিলাম। কেঁচো খুড়তে গিয়ে অনেক সাপ বেড়োতে পারে। কিন্ত এটা সত্য সিপিএম আমলে এত ধর্ষন হত না। কারন পুলিশের শাসন না থাকলেও পার্টির শাসন ছিল। সেটার বাজে দিক অবশ্যই ছিল। কিন্ত ভালদিক ছিল এইটা যে পুলিশের হাত থেকে বাঁচলেও, পার্টির হাত থেকে বাঁচা ছিল অসম্ভব। পার্টির সমান্তরাল ইন্টেলিজেন্স ছিল শক্তিশালী। আজ সেটা নেই।
দিদির পপুলিস্ট গাঁটামোতে বাস পরিবহন অগাধ ভূপতিতলে। এরপরে মুকুল রায়, মদনমিত্র এরা কি সবাই জানেন। সরকারি প্যানেল কিভাবে তৈরী হচ্ছে, সেটাও সবাই দেখছেন।
তারপরেও বিরোধি শুন্য পশ্চিম বঙ্গ। ৩৫ বছর সিপিএম শাসনে সব থেকে বাজে দিকটা বোধ হয় এখন বোঝা যাচ্ছে। জনগণ এত কিছুর পরেও তৃণমূল বিরোধি হয়ে উঠতেই পারে-কিন্ত সিপিএমের দিকে যাবে না।
এ হচ্ছে জলে কুমির ডাঙায় বাঘের গল্প।
দেখা যাক পশ্চিম বঙ্গে আম আদমি পার্টি কিছু করতে পারে কি না। তবে তাদের নেতা দরকার।
বাংলার বুদ্ধিজীবি এবং বেশ্যাজীবিরা ত আবার পার্টির প্রাসাদ ছারা ভেক বদল করেন না। হাজার হলেও তারা পেশাদার।
1 comment:
বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে আপনার বিশ্লেষণের যথাযথতা আছে|
Post a Comment