কংগ্রেসের সর্বভারতীয় অধিবেশনে মানসদা এবং দীপাবোদি গাহিলেন-
একলা যাব, একলা যাব
তবে সাধিলেই গাইব।
মমতা কহিলেন লে পচা! রাজ্যে আমার পোষ্যরা মরিতেছে, আমি দিল্লীতে দরবার করিতেছি, আর তোরা আসনের জন্যে ভিক্ষাপাত্র ঝনঝনাইতেছিস! কান ঝালা করিসনে, করিলে মুলিয়া দিব। জোট সঙ্গী থাকিব না-তবে ভোট সঙ্গিনী থাকিলেও থাকিতে পারি। সাধিতে হইবে কিন্ত-দাবী করিলে হইবে না। যাহা ভিক্ষাপাত্রে দান করিব, তাহাই গুরুমার আশীর্বাদ বলিয়া মাথায় ছোঁইয়াইতে হইবে। দশ পয়সার দিন নাই বলিয়া হাইকমান্ডের কাছে ট্যাঁ ফোঁ করিলে-খেলিব না। উহা ফাউল বলিয়া গণ্য হইবে।
দীপা বৌদি বলিলেন প্রিয়দা নাই বলিয়া কি আমি নাই ভাবিতেছে মমতা? শঙ্কর সিং বলিলেন-আমি কি নদীয়ার ঘাস খাইয়া পার্টি করিতেছি? মমতা শুনিয়া কহিলেন, মাটিই নাই-আর ইহারা ঘাসের গল্প করিতেছে। আফিঙখোরের দল।
পার্থদা নিশ্চুপ ছিলেন। দিদি কহিলে ভাইদের ও কহিতে হয়। উনি তৃণমূলী আম্পলিফায়ার-দিদির কথাকে আরো উচ্চস্বরের বলিয়া থাকেন এবং পাখি সব, কর রব ডাক ছাড়িতে থাকেন। দিদি কহিতেই পার্থর হুঙ্কার বাহির হইল-কংগ্রেস অস্তিত্বহীন হইয়াছে-আমরা একলাই লড়িব। এই সব কংগ্রেস ভিখিরীর সহিত লাড্ডু ভাগ করিয়া খাইতে তৃণমূলীরা নারাজ।
ইহার পেছনে কিঞ্চিত বোধ বুদ্ধিও কাজ করিতে ছিল। জোট না হইলে ক্ষীরের স্বাদ পাইবার লোভে, কংগ্রেস আরো ভাঙিবে। তাহাতে লাভ তৃণমূলের। ফলে পার্থর হুঙ্কার বাড়িতে থাকিল। আর মানস বিপদ বুঝিয়া মিডিয়ার সামনে গাইতে শুরু করিলেন- দুপয়সা দে না-দে- পঁয়ত্রিশ বছর না খাইয়া আছি-মরিবার পূর্ব একবার লালবাতির গাড়িতে উঠিব-তাহাও তোদের সহ্য হইতেছে না?
জনদেবতা পশ্চিম বঙ্গের ভাগ্যললাট লিখিয়া দিয়াছে-ইহার পরেও তৃণমূলী এবং কংগ্রেসীরা সিপিএমকে বঙ্গোপসাগরে না ডুবাইতে পা্রিলে-জনগন ইহাদের হিমালয়ের নির্বাসনে পাঠাইবে।
একলা যাব, একলা যাব
তবে সাধিলেই গাইব।
মমতা কহিলেন লে পচা! রাজ্যে আমার পোষ্যরা মরিতেছে, আমি দিল্লীতে দরবার করিতেছি, আর তোরা আসনের জন্যে ভিক্ষাপাত্র ঝনঝনাইতেছিস! কান ঝালা করিসনে, করিলে মুলিয়া দিব। জোট সঙ্গী থাকিব না-তবে ভোট সঙ্গিনী থাকিলেও থাকিতে পারি। সাধিতে হইবে কিন্ত-দাবী করিলে হইবে না। যাহা ভিক্ষাপাত্রে দান করিব, তাহাই গুরুমার আশীর্বাদ বলিয়া মাথায় ছোঁইয়াইতে হইবে। দশ পয়সার দিন নাই বলিয়া হাইকমান্ডের কাছে ট্যাঁ ফোঁ করিলে-খেলিব না। উহা ফাউল বলিয়া গণ্য হইবে।
দীপা বৌদি বলিলেন প্রিয়দা নাই বলিয়া কি আমি নাই ভাবিতেছে মমতা? শঙ্কর সিং বলিলেন-আমি কি নদীয়ার ঘাস খাইয়া পার্টি করিতেছি? মমতা শুনিয়া কহিলেন, মাটিই নাই-আর ইহারা ঘাসের গল্প করিতেছে। আফিঙখোরের দল।
পার্থদা নিশ্চুপ ছিলেন। দিদি কহিলে ভাইদের ও কহিতে হয়। উনি তৃণমূলী আম্পলিফায়ার-দিদির কথাকে আরো উচ্চস্বরের বলিয়া থাকেন এবং পাখি সব, কর রব ডাক ছাড়িতে থাকেন। দিদি কহিতেই পার্থর হুঙ্কার বাহির হইল-কংগ্রেস অস্তিত্বহীন হইয়াছে-আমরা একলাই লড়িব। এই সব কংগ্রেস ভিখিরীর সহিত লাড্ডু ভাগ করিয়া খাইতে তৃণমূলীরা নারাজ।
ইহার পেছনে কিঞ্চিত বোধ বুদ্ধিও কাজ করিতে ছিল। জোট না হইলে ক্ষীরের স্বাদ পাইবার লোভে, কংগ্রেস আরো ভাঙিবে। তাহাতে লাভ তৃণমূলের। ফলে পার্থর হুঙ্কার বাড়িতে থাকিল। আর মানস বিপদ বুঝিয়া মিডিয়ার সামনে গাইতে শুরু করিলেন- দুপয়সা দে না-দে- পঁয়ত্রিশ বছর না খাইয়া আছি-মরিবার পূর্ব একবার লালবাতির গাড়িতে উঠিব-তাহাও তোদের সহ্য হইতেছে না?
জনদেবতা পশ্চিম বঙ্গের ভাগ্যললাট লিখিয়া দিয়াছে-ইহার পরেও তৃণমূলী এবং কংগ্রেসীরা সিপিএমকে বঙ্গোপসাগরে না ডুবাইতে পা্রিলে-জনগন ইহাদের হিমালয়ের নির্বাসনে পাঠাইবে।
No comments:
Post a Comment