ইদানিং রাখিস মা রসে বসে স্টাইলে লিখতে ভয় হয়। রস মানেই ত আদিরস। আর সেই দিকে পা বাড়ালেই - সেক্সিস্ট। মেয়েদের সেক্স অবজেক্ট থুরি মাল হিসাবে উপস্থাপনা ইত্যাদি বিজাতীয় ফেমিনিস্ট পেনের খোঁচাখুচি খেয়ে ইদানিং মেয়েদের দিকে তাকাতেই কেমন একটা গিল্টি ফিলিং হচ্ছে
একটা জিনিস অবশ্য আমার কাছে পরিস্কার নয়। আমেরিকার কথা ছেড়েই দিলাম। খোদ ভারতেই দেখছি গত দশ বছরে মেয়েরা ড্রেসের ব্যাপারে অনেক বেশী সাহসী। ইদানিং টাইট জিনসের ফিটিংসে বাট প্রদর্শন না করলে অনেক মেয়েই নিজেদের অফ-ট্রেন্ড ভাবে। শুধু ভাবে না-নিতম্বের শেপ ঠিক রাখার জন্য জিমে পারসোনার ট্রেনার ও রাখে। মেয়েরা নিজেরাই তাদেরকে ক্রমশ আরো বেশী "অবজেক্ট অব সেক্সুয়াল এট্রাকশন" বা যৌন মাদক হিসাবে পেশ করছে ( ব্যাতিক্রম ও আছে )।
এবার একটা মেয়ে জিমে খেটে খুটে একদম পিকচার পারফেক্ট বাটস তৈরী করে দেখালে, সেটা যদি আমরা পুরুষেরা না দেখি, মানে মেয়েটাক অবজেক্ট অব সেক্স হিসাবে না দেখি-তাহলে মেয়েটাকেটা অবজ্ঞা করা হচ্ছে তার ইচ্ছাকে সন্মান দেওয়া হচ্ছে না সেটা কি ঠিক?
অহম প্রানীকূল জুরেই নারী এবং পুরুষ নিজেকে অন্যের জন্য সেক্স অবজেক্ট হিসাবেই প্রেজেন্ট করে-কারন সেটাই জৈব অস্তিত্বর সারমর্ম। তাহলে, একজন নারীকে অবজেক্ট হব সেক্স হিসাবে দেখা একজন পুরুষের জন্য কেন খারাপ হবে?
একজন নারী বা পুরুষের অনেক অস্তিত্ব আছে-বৌমা, ছোটমা, কাকিমা, বন্ধু, বস, শিক্ষক ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্ত বিজ্ঞান সম্মত ভাবে এটাই সত্য-এসব অস্তিত্বের ওপরে তাদের যৌনতার অস্তিত্ব। নারীকে অবজেক্ট অব সেক্স হিসাবে ভাবাটা পুরুষের মস্তিস্কে বিবর্তনের কারনেই হার্ডওয়ার্ড।
যারাএই স্বাভাবিক কামনাকে অস্বীকার করে, তারা হিপোক্রিট। জীবনের প্রবাহ, আমাদের প্রকৃতি -জলের মতন। যা আমাদের স্বাভাবিক কামনা-তার ওপর লজ্জা, ঘৃণা, সামাজিকতা, ট্রাডিশন, রক্ষণশীল, প্রগতিশীল, ফেমিনিজমের শিকল না পড়ানোই ভাল।
জলের রং নীল, সবুজ, ঘোলা যায় হোক না কেন, তা নীচের দিকেই গড়াবে।
একটা জিনিস অবশ্য আমার কাছে পরিস্কার নয়। আমেরিকার কথা ছেড়েই দিলাম। খোদ ভারতেই দেখছি গত দশ বছরে মেয়েরা ড্রেসের ব্যাপারে অনেক বেশী সাহসী। ইদানিং টাইট জিনসের ফিটিংসে বাট প্রদর্শন না করলে অনেক মেয়েই নিজেদের অফ-ট্রেন্ড ভাবে। শুধু ভাবে না-নিতম্বের শেপ ঠিক রাখার জন্য জিমে পারসোনার ট্রেনার ও রাখে। মেয়েরা নিজেরাই তাদেরকে ক্রমশ আরো বেশী "অবজেক্ট অব সেক্সুয়াল এট্রাকশন" বা যৌন মাদক হিসাবে পেশ করছে ( ব্যাতিক্রম ও আছে )।
এবার একটা মেয়ে জিমে খেটে খুটে একদম পিকচার পারফেক্ট বাটস তৈরী করে দেখালে, সেটা যদি আমরা পুরুষেরা না দেখি, মানে মেয়েটাক অবজেক্ট অব সেক্স হিসাবে না দেখি-তাহলে মেয়েটাকেটা অবজ্ঞা করা হচ্ছে তার ইচ্ছাকে সন্মান দেওয়া হচ্ছে না সেটা কি ঠিক?
অহম প্রানীকূল জুরেই নারী এবং পুরুষ নিজেকে অন্যের জন্য সেক্স অবজেক্ট হিসাবেই প্রেজেন্ট করে-কারন সেটাই জৈব অস্তিত্বর সারমর্ম। তাহলে, একজন নারীকে অবজেক্ট হব সেক্স হিসাবে দেখা একজন পুরুষের জন্য কেন খারাপ হবে?
একজন নারী বা পুরুষের অনেক অস্তিত্ব আছে-বৌমা, ছোটমা, কাকিমা, বন্ধু, বস, শিক্ষক ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্ত বিজ্ঞান সম্মত ভাবে এটাই সত্য-এসব অস্তিত্বের ওপরে তাদের যৌনতার অস্তিত্ব। নারীকে অবজেক্ট অব সেক্স হিসাবে ভাবাটা পুরুষের মস্তিস্কে বিবর্তনের কারনেই হার্ডওয়ার্ড।
যারাএই স্বাভাবিক কামনাকে অস্বীকার করে, তারা হিপোক্রিট। জীবনের প্রবাহ, আমাদের প্রকৃতি -জলের মতন। যা আমাদের স্বাভাবিক কামনা-তার ওপর লজ্জা, ঘৃণা, সামাজিকতা, ট্রাডিশন, রক্ষণশীল, প্রগতিশীল, ফেমিনিজমের শিকল না পড়ানোই ভাল।
জলের রং নীল, সবুজ, ঘোলা যায় হোক না কেন, তা নীচের দিকেই গড়াবে।
No comments:
Post a Comment